দেখতে দেখতে ১০০০ পর্ব পার করলো জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'কৃষ্ণকলি'। আর তিন বছর পরেও দর্শকদের একেবারে মনের কাছেরই রয়েছে এই ধারাবাহিক। এতগুলো পর্ব পার করে দর্শকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্র শ্যামা ও নিখিল ওরফে তিয়াসা রায় এবং নীল ভট্টাচার্য। ধারাবাহিকের সেটেই কলাকুশলীদের নিয়ে চলল উদযাপন।
মাঝে কিছুটা টিআরপি পড়লেও,ফের প্রথম সারিতেই উঠে এসেছে 'কৃষ্ণকলি'। শ্যমা, নিখিল, কৃষ্ণা, মুন্নি, অনিরুদ্ধরা সকলের ড্রয়িং রুম থেকে যেন পৌঁছে গেছে ডাইনিং রুমের চর্চাতেও।
এদিকে লকডাউনের জেরে দীর্ঘদিন চলেছে 'শ্যুট ফ্রম হোম'। সেই সঙ্গে ছিল আর্টিস্ট ফোরাম, ফেডারেশনের তরজা। শ্যুটিংয়ে অনুমতি মিললেও পুরদস্তুর শ্যুটিংয়ে বাধা মিলছিল বলেই দাবী করা হয়েছিল।
শেষমেশ শুরু হয়েছে শ্যুটিং। চৌধুরী পরিবারে এখনও কাটেনি শিবাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা। একের পর এক ঝড় যেন লেগেই রয়েছে শ্যামা ও নিখিলের জীবনে।
এদিকে বিয়ের পর প্রথম জামাই ষষ্ঠী পালন করতে শ্বশুরবাড়িতে কৃষ্ণার সঙ্গে এসেছে অনিরুদ্ধ। সকলে প্রস্তুত জামাই আদরের জন্য।
এদিকে সে এসে চৌধুরী পরিবারের বাকিদের জানান দেয় যে, শিবাকে সে কোথাও দেখেছে এবং শিবা তাঁর পরিচিতি গোপন করছে। সকলের সন্দেহ হওয়া শুরু হয় শিবার ওপর।
তাহলে কে এই শিবা? এটাও কি ফের অশোকের নতুন কোনও চাল? কীভাবে নিজেকে সামলাবে শ্যামা? আর আসল সত্যি কীভাবে সামনে আসবে? এই সব প্রশ্নের উত্তর মিলবে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ টায় জি বাংলায় 'কৃষ্ণকলি'-র আগামী পর্বগুলিতে।