বিধানসভা নির্বাচনে (West Bengal Election) ব্যারাকপুর (Barrackpore) কেন্দ্রের তৃণমূল- কংগ্রেসের (TMC) প্রার্থী রাজ চক্রবর্তী। চলছে ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইন। নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত সে।
বর্তমানে রাজনীতির জন্যে সংবাদের শিরোনামে থাকলেও, ব্যক্তিগত জীবনেও কম চর্চিত নয়, পরিচালক রাজ চক্রবর্তী। টলিপাড়ার একাধিক নায়িকার সঙ্গে বারবার নাম জড়িয়েছে তাঁর।
২০০৬ সালে শতাব্দী মিত্রের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন রাজ চক্রবর্তী। এরপর প্রথম স্ত্রীয়ের সঙ্গে ২০১১ সালে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাঁর। শোনা যাচ্ছে ইন্ডাস্ট্রির নায়িকাদের সঙ্গে অন্তরঙ্গতার জন্যই তাঁদের মধ্য সমস্যার সুত্রপাত।
টলি নায়িকা পায়েল সরকারের সঙ্গে রাজ চক্রবর্তীর সম্পর্কের জল্পনা শোনা যায়। দুজনেই কখনও বিষয়টি নিয়ে মুখ না খুললেও ইন্ডাস্ট্রির এই গুঞ্জন বহু পুরনো।
অভিনেত্রী সাংসদ মিমি চক্রবর্তীর সঙ্গে রাজের সম্পর্ক কারও অজানা না। বিষয়টা টলি পাড়ায় অনেকটা 'ওপেন সিক্রেট'-র মতোই। পার্টি থেকে অ্যাওয়ার্ড শো একই সঙ্গে দেখা যেত এই জুটিকে।
তবে শোনা যায় বিরসা দাশগুপ্তের ছবির শ্যুটিংয়ে তুরস্কে গিয়েছিলেন মিমি। সেখানে এক বয়সে ছোট তুরস্কের ছেলের সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন নায়িকা। আর তার জেরেই দুজনের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়। পরে ব্রেক আপ করেন টলিপাড়ার এই কাপল।
এরপর অভিনেত্রী শুভশ্রী গাঙ্গুলীর সঙ্গে ২০১৮ সালে সাত পাকে বাঁধা পড়েন রাজ চক্রবর্তী। 'রাজশ্রী'-র রাজকীয় বিয়ের আসর বসেছিল বাওয়ালী রাজবাড়িতে।
২০২০ সালে রাজ-শুভশ্রীর পরিবারে যোগ হয় তাঁদের ছেলে ইউভান। বলা চলে ইন্ডাস্ট্রি থেকে নেটিজেনদের চোখের মণি সে। বর্তমানে স্ত্রী- ছেলে ও পরিবারকে নিয়ে সুখে সংসার করছেন রাজ চক্রবর্তী।