scorecardresearch
 
Advertisement
অপরাধ

রাত হলেই মহিলাদের নিয়ে সেক্স ব়্যাকেট! পুলিশের জালে আলিপুরদুয়ারের ধর্মগুরু

ধর্মগুরুর ছদ্মবেশে
  • 1/9

ধর্মগুরুর ছদ্মবেশে মধুচক্র চালানোর অভিযোগে এক মধুচক্রের মূল পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল আলিপুরদুয়ার থানার পুলিশ। ধর্মগুরুর গোপন ডেরা থেকে দুই মহিলা ও দুই যুবকেও গ্রেপ্তার করেছে আলিপুরদুয়ার থানার পুলিশ।

বৃহস্পতিবার বিকেলে
  • 2/9

বৃহস্পতিবার বিকেলে গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে ওই ধর্মগুরুর ডেরায় হানা দেয় আলিপুরদুয়ার থানার একটি বিরাট পুলিশ বাহিনী। পুলিশ জানিয়েছে অভিযুক্ত ওই ধর্মগুরুর নাম প্রহ্লাদ বাবা (দেবনাথ)। মধুচক্র চালানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রহ্লাদ বাবার ছেলে প্রশান্ত দেবনাথকে।

বৃহস্পতিবার এই ঘটনা
  • 3/9

বৃহস্পতিবার এই ঘটনা জানাজানি হতেই ব্যপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে আলিপুরদুয়ার জেলা জুড়ে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এই ঘটনাটি ঘটেছে আলিপুরদুয়ার দুই ব্লকের  নিউ শোভাগঞ্জ এলাকায়। 

Advertisement
আলিপুরদুয়ার
  • 4/9

আলিপুরদুয়ার দুই ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অনুপ দাস বলেন, প্রহ্লাদ বাবাকে ধর্মপ্রাণ মানুষ হিসেবে জানতাম। তিনি প্রচুর মানু্ষকে দিক্ষা দিয়েছেন।তাঁর অনেক শিষ্য রয়েছে।তিনি মধুচক্রের ব্যবসা চালাতেন সেটা ঘুনাক্ষরেও জানতে পারিনি। 
 

তিনি আরও
  • 5/9

তিনি আরও বলেন, পুলিশ না এলে এত বড় ঘটনা কেউ জানতেই পারতো না। তবে তাঁর বাড়িতে বেশ কিছু মহিলা ভাড়া থাকতো। তিনি বলতেন এরা সবাই দুঃস্থ পরিবারের কলেজের ছাত্রী। তাই তিনি তাঁদের কম পয়সায় আশ্রয় দিতেন।

তিনি আরও
  • 6/9

তিনি আরও জানান, কেউ কোন দিন তাকে সন্দেহ করেনি।বরঞ্চ স্থানীয় মানুষ তাঁকে সাহায্য করতো।অনুপ দাস বলেন আইনানুসারে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহন করুক জেলা পুলিশ।
 

আলিপুরদুয়ার
  • 7/9

আলিপুরদুয়ার থানার আইসি অনিন্দ্য ভট্টাচার্য জানিয়েছেন ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা বাবু দেবনাথ বলেন এর আগেও প্রহ্লাদ বাবার ছেলে প্রশান্ত দেবনাথ মহিলাদের চাকরি দেবার নাম করে মহিলাদের প্রতারিত করেছে।

Advertisement
তাঁর অভিযোগ
  • 8/9

তাঁর অভিযোগ, প্রশান্ত দেবনাথ বেশ কয়েকদিন জেল খেটেছে। আমরা ভেবেছিলাম যে প্রশান্তকে ফাঁসানো হয়েছে। কিন্তু আজ পুলিশ এসে তাদের ডেরায় অভিযান না চালালে ঘটনার কথা কিছুই জানতে পারতাম না।
 

বাবু দেবনাথ
  • 9/9

বাবু দেবনাথ বলেন, আমরা ওই পরিবারকে আর পাড়ায় থাকতে দেব না। প্রশাসনের কাছে আমাদের আবেদন এই ঘটনার পূর্নাঙ্গ তদন্ত করে, দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হউক।
 

Advertisement