শিক্ষা: ক্লাস টেন পাশ। পেশা: নকল নোট তৈরি করা ও বাজারে ছড়ানো। মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালে পুলিশের জালে ধরা পড়ল ২১ বছরের যুবক। নিজের বাড়িতেই নকল নোট তৈরির ‘মিনি ফ্যাক্টরি’ সাজিয়ে ফেলেছিল সে।
সুযোগ বুঝে রামকেশকে খুন করা হয়। পরে তাঁর পকেটে সুনীলের ভোটার কার্ড রেখে দেওয়া হয়, যাতে দেহটিকে সুনীল বলে শনাক্ত করা যায়। সেই ভিত্তিতে বিমা দাবি করাই ছিল তাদের পরিকল্পনা।
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণের প্রধান অভিযুক্ত উমর সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। নতুন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগে উমর ফরিদাবাদের একটি মোবাইল দোকানে ছিল। এই ভিডিওতেই প্রথমবারের মতো তার মুখ স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে।
তদন্তে দেখা গেছে, ২০১৩ সালে কানপুরে চাকরি ছাড়ার পর সে অল্প সময়ের জন্য থাইল্যান্ডে গিয়েছিল। আরও জানা গেছে, দুমাস আগে শাহিন তার ভাই পারভেজের সঙ্গে লখনউ সফর করে এবং পরে একসঙ্গে কানপুর যান। এই গতিবিধি এখন উত্তরপ্রদেশ সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড এবং গোয়েন্দা সংস্থার নজরে রয়েছে।
পেশায় শিক্ষক। কিন্তু ক্লাসরুমে রীতিমতো 'তালিবানি' নিয়ম চাপাত ডাঃ উমর মহম্মদ এবং ডাঃ মুজাম্মিল সঈদ। ফরিদাবাদের আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবেই কট্টরপন্থার 'বিষ' ছড়াত লালকেল্লা বিস্ফোরণের দুই অভিযুক্ত।
aajtak-এর হাতে আসা গোপন নথি অনুসারে যেসব নাম প্রকাশ করা হয়েছে তাদের মধ্যে আছে, বলিউড অভিনেত্রী নোরা ফতেহি, শ্রদ্ধা কাপুর, তার ভাই সিদ্ধার্থ কাপুর, প্রাক্তন এনসিপি বিধায়ক জিশান সিদ্দিকি, র্যাপার লোকা।
'আজতকে'র এক সাক্ষাৎকারে হায়াত বলেন, 'শাহিন শুধুমাত্র পরিবারের বাড়িতে গেলে বোরখা পরতেন। বাজারে বা কোনও পাবলিক প্লেসে কখনও বোরখা পরতেন না।' তিনি জানান, এই তথ্য তিনি কানপুরে ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসারদেরও জানিয়েছেন।
খড়িবাড়িতে একই ধরনের কারবারে জড়িত চারজনকে আগেই গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদেই বিধাননগরের এই ঠিকানার হদিশ মেলে। এদিন লিটনের দোকান থেকে মোট ৪০টি জিনিস বাজেয়াপ্ত হয়েছে-এর মধ্যে কম্পিউটার, প্রিন্টার ও বিভিন্ন ডকুমেন্ট রয়েছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব প্রস্তাবটি পড়ে শোনান। সেখানে বলা হয়, 'দেশবিরোধী শক্তি ১০ নভেম্বর লালকেল্লার কাছে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এটা সন্ত্রাসবাদী হামলা। হামলায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করা হচ্ছে। আহতদের দ্রুত আরোগ্য লাভ করুন।'
লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণ মামলার তদন্ত যত গভীর হচ্ছে, ততই উঠে আসছে নতুন নতুন নাম ও সংযোগ। এবার আলোচনায় ডক্টর শাহিন শহীদ। যিনি জৈশ-ই-মহম্মদ (জেইএম)-এর সঙ্গে যুক্ত ফরিদাবাদের 'হোয়াইট-কলার জঙ্গি মডিউল'-এর অন্যতম সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেফতার হয়েছেন। আর এই মামলায় মুখ খুললেন তার প্রাক্তন স্বামী ডক্টর জাফর হায়াত।
নয়ডার কুখ্যাত নিঠারি হত্যাকাণ্ডের প্রায় দুই দশক পর অবশেষে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে মুক্তি পেলেন মামলার একমাত্র আসামি সুরিন্দর কোলি। ২০০৫-০৬ সালের সেই ভয়ঙ্কর অপরাধের ঘটনায় ন্যায়বিচারের প্রত্যাশায় প্রায় উনিশ বছর ধরে অপেক্ষা করা পরিবারগুলো আজও উত্তরহীন এক প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে, 'যদি কোলি দোষী না হন, তবে আমাদের বাচ্চাদের খুন করল কে?'