মঙ্গলবার আল ফালাহ গ্রুপের আওতাধীন বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় ED। একইসঙ্গে জওয়াদ সিদ্দিকির বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। তারপর অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা।
কনে সেজে চার বার বিয়ে। দু'জন পুলিশের দারোগা, বাকি দু'জন ব্যাঙ্কের ম্যানেজার। প্রেম, বিশ্বাস, বিয়ে এবং আইনকে অস্ত্র করে চারজনকে টুপি পরালেন ওই মহিলা। এমনকি শিক্ষিত, সরকারি কর্মীরাও বোকা বনে গেলেন। কেউ টেরটি পেলেন না ওই মহিলা 'লুটেরা দুলহন'। লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে যান ওই মহিলা।
উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে ঘটল চাঞ্চল্যকর খুন। স্ত্রীকে নির্মমভাবে খুন করে সেই অপরাধকে আত্মহত্যা হিসেবে দেখাতে দেওয়ালে রক্ত দিয়ে লিখল, 'আমি পাগল। আমার স্বামী নির্দোষ।' কিন্তু এতেও শেষরক্ষা হল না। শেষ পর্যন্ত পুলিশের জাল থেকে রেহাই পেল না অভিযুক্ত স্বামী। রবিবার তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেল নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। জইশ-ই-মহম্মদের জঙ্গি উমর মোহাম্মদ সম্ভবত ছিল 'জুতো বোমারু'। তাঁর গাড়ির একটি জুতো থেকেই উদ্ধার হয় বিস্ফোরকের চিহ্ন। যা বিস্ফোরণের জন্য দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে। তদন্তে উঠে এসেছে, ব্যবহৃত বিস্ফোরকটি ছিল বিশ্বের কুখ্যাত TATP-যা বহু আন্তর্জাতিক জঙ্গি হামলার সঙ্গে যুক্ত।
দুধ সাদা স্করপিও। আর তাতেই রাখা প্রায় ৫ কোটি টাকা... ক্যাশ! রীতিমতো সিনেমার স্টাইলে অভিযান চালিয়ে বিপুল নগদ টাকা উদ্ধার করল রাজ্য পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF)।
মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলায় দেরিতে স্কুলে পৌঁছানোর অভিযোগে এক ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রীকে ১০০ বার ওঠ-বস করতে বাধ্য করা হয়। ঘটনার এক সপ্তাহের মধ্যেই শিশুটির মৃত্যুর খবর সামনে আসায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। অভিভাবক, স্থানীয় রাজনৈতিক সংগঠন এবং শিক্ষা দফতর, সবার তরফেই তদন্তের দাবি উঠেছে।
শিক্ষা: ক্লাস টেন পাশ। পেশা: নকল নোট তৈরি করা ও বাজারে ছড়ানো। মধ্যপ্রদেশের রাজধানী ভোপালে পুলিশের জালে ধরা পড়ল ২১ বছরের যুবক। নিজের বাড়িতেই নকল নোট তৈরির ‘মিনি ফ্যাক্টরি’ সাজিয়ে ফেলেছিল সে।
সুযোগ বুঝে রামকেশকে খুন করা হয়। পরে তাঁর পকেটে সুনীলের ভোটার কার্ড রেখে দেওয়া হয়, যাতে দেহটিকে সুনীল বলে শনাক্ত করা যায়। সেই ভিত্তিতে বিমা দাবি করাই ছিল তাদের পরিকল্পনা।
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণের প্রধান অভিযুক্ত উমর সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামনে এসেছে। নতুন সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, বিস্ফোরণের কয়েক দিন আগে উমর ফরিদাবাদের একটি মোবাইল দোকানে ছিল। এই ভিডিওতেই প্রথমবারের মতো তার মুখ স্পষ্টভাবে ধরা পড়েছে।
তদন্তে দেখা গেছে, ২০১৩ সালে কানপুরে চাকরি ছাড়ার পর সে অল্প সময়ের জন্য থাইল্যান্ডে গিয়েছিল। আরও জানা গেছে, দুমাস আগে শাহিন তার ভাই পারভেজের সঙ্গে লখনউ সফর করে এবং পরে একসঙ্গে কানপুর যান। এই গতিবিধি এখন উত্তরপ্রদেশ সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াড এবং গোয়েন্দা সংস্থার নজরে রয়েছে।
পেশায় শিক্ষক। কিন্তু ক্লাসরুমে রীতিমতো 'তালিবানি' নিয়ম চাপাত ডাঃ উমর মহম্মদ এবং ডাঃ মুজাম্মিল সঈদ। ফরিদাবাদের আল ফালাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবেই কট্টরপন্থার 'বিষ' ছড়াত লালকেল্লা বিস্ফোরণের দুই অভিযুক্ত।