scorecardresearch
 
Advertisement
অপরাধ

PHOTOS : BSF-এর জালে ধরা পড়ল ২৫৭ কেজি ইলিশ!

Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk one
  • 1/6

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা থেকে ২৫৭ কেজি ইলিশ মাছ উদ্ধার করল বিএসএফ (BSF)। সেগুলি পাচার করা হচ্ছিল। মুর্শিদাবাদের দয়ারামপুর থেকে সেগুলি উদ্ধার করেছে বিএসএফ। বাজারে যার দাম ৪ লক্ষ টাকার বেশি। সব ছবি: বিএসএফ

Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk two
  • 2/6

বিএসএফ (BSF) জানিয়েছে, বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইলিশ মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদে বিএসএফ (BSF)-এর ১৪১ ব্যাটালিয়নের সীমান্ত চৌকি দয়ারামপুর  এলাকার ঘটনা। চোরাচালানীরা আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছের একটি বড় চালান পাচারের চেষ্টা করছিল। আর তখনই তাদের পাকড়াও করে বিএসএফ। নৌকা করে ব্যাগে ভরে সেগুলি পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল।

Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk three
  • 3/6

বিএসএফ (BSF)-এর গোয়েন্দা বিভাগের কাছ থেকে আগে খবর ছিল। আর তাই তাঁরা সতর্ক ছিলেন। পাচার যাতে আটকানো যায়, সে ব্যাপারে তৎপর ছিল বিএসএফ (BSF)। দয়ারামপুর সীমান্ত চৌকির জওয়ানরা এলাকায় সতর্ক ছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধে সাড়ে ৬টা নাগাদ জওয়ানরা পদ্মা নদীতে নৌকায় জনা কয়েক চোরাচালানীকে দেখতে পান। যারা আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করছিল।

Advertisement
Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk four
  • 4/6

তাদের সঙ্গে ছিল বেশ কয়েকটি ব্যাগ। চোরাকারবারীদের পরিকল্পনা ব্যর্থ করতে তৎপর হয়ে ওঠেন বিএসএফ (BSF) জওয়ানেরা। তাদের চ্যালেঞ্জ জানান। আর তখন ভয়ে তারা নৌকা ফেলে পালিয়ে যায়। এরপর বিএসএফ (BSF) জওয়ানরা সেখানে পৌঁছন। এবং নৌকাটি ভাল ভাবে তল্লাশি করেন। তখন নৌকা থেকে ব্যাগ উদ্ধার হয়। যার ভিতর থেকে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। যার আনুমানিক মূল্য ৪ লক্ষেরও বেশি। সব মিলিয়ে ২৫৭ কেজি ইলিশ উদ্ধার হয়েছে।

Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk five
  • 5/6

বাজেয়াপ্ত ইলিশ মাছ পাঠানো হয়েছে জলঙ্গির শুল্ক বিভাগের কাছে। সেগুলির কী হবে, তারাই ঠিক সকরবেন। ইতিমধ্যে তাদের কাছে ইলিশ মাছ হস্তান্তরিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিএসএফ।

Ilish BSF seized a large consignment of Hilsa near Dayarampur abk six
  • 6/6

১৪১ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডিং অফিসার অরবিন্দ কুমার জওয়ানদের কাজের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আমাদের জওয়ানরা এলাকায় চোরাচালান পুরোপুরি বন্ধ করার চেষ্টা করছেন। জওয়ানদের সতর্কতা ও তৎপরতার কারণে এলাকায় চোরাচালান প্রায় বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে।

Advertisement