Shantiniketan Gang Rape Case : শান্তিকেতনে আদিবাসী নাবালিকা গণধর্ষণ, ধৃত ২ নাবালক সহ ৪

ঘটনার ৭২ ঘন্টা পর শান্তিনিকেতনে আদিবাসী নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ২ জনকে গ্রেফতার করলো পুলিশ৷ নির্যাতিতা ও তার প্রেমিকের বয়ান অনুযায়ী অভিযুক্তদের স্কেচ তৈরি করেন সিআইডির স্পেশাল স্কেচ আর্টিস্টরা। সেই স্কেচ দেখেই চিহ্নিতকরণের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়৷  ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকি অভিযুক্তদের খোঁজেও তল্লাশি চালানো হচ্ছে৷ অন্যদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়ে নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে ফরেন্সিক দল। 

Advertisement
শান্তিকেতনে আদিবাসী নাবালিকা গণধর্ষণ, ধৃত ২ নাবালক সহ ৪প্রতীকী ছবি
হাইলাইটস
  • শান্তিনিকেতন গণধর্ষণে গ্রেফতার ২
  • স্কেচ দেখে গ্রেফতার
  • বাকিদের খোঁজেও তল্লাশি জারি

শান্তিনিকেতনে আদিবাসী নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ২ নাবালক-সহ মোট ৪ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ৷ পাঁড়ুই থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় তাদের। ধৃতদের মধ্যে ২ জনের নাম সুনীল সোরেন ও লক্ষ্মীরান সোরেন। তাদের গ্রেফতার করেছে শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ। 

ঘটনার ৭২ ঘন্টা পর শান্তিনিকেতনে আদিবাসী নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে প্রথমে ২ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ নির্যাতিতা ও তার প্রেমিকের বয়ান অনুযায়ী অভিযুক্তদের স্কেচ তৈরি করেন সিআইডির স্পেশাল স্কেচ আর্টিস্টরা। সেই স্কেচ দেখেই চিহ্নিতকরণের পর দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়৷ এরপর আজ সকালে ২ নাবালককেও গ্রেফতার করা হয়। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে গিয়ে নমুনা সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে ফরেন্সিক দল। 

ঘটনাস্থলে ফরেন্সিক দল
ঘটনাস্থলে ফরেন্সিক দল

এদিকে রবিবারই বোলপুর সার্কিট হাউজে নাবালিকা ও তার মায়ের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন লীনা গঙ্গোপাধ্যায় ও তাঁর সহযোগীরা। তারপর জেলাশাসক বিধান রায়, পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী-সহ আনান্য আধিকারিকদের সঙ্গেও বৈঠক করেন তাঁরা। পরে লীনা গঙ্গোপাধ্যায় জানান, তাঁরা মেডিক্যাল রিপোর্ট পেয়েছেন। সেই রিপোর্ট কমিশনের ডাক্তার পরীক্ষা করে দেখবে। তারপরে বলা যাবে মেডিক্যাল রিপোর্টে কী আছে।

চেয়ারপার্সন আরও বলেন, মেয়েটি জানিয়েছে যে সে তার প্রেমিকের সঙ্গে মেলায় গিয়েছিল। তারপরে সে প্রেমিকের সঙ্গে মাঠে যায়। মেয়েটির এক বান্ধবী কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে ছিল। সেই সময় তারা ঘনিষ্ট হয়েছিল। অভিযোগ, তখনই চারজন ওই জায়গায় পৌঁছায় ও তাদের ধমকায়। এরপর সেখানে থেকে থেকে ওদের কিছুটা দূরে টেনেও নিয়ে যায় ওই ৪ জন। মেয়েটি জানিয়েছে, চারজনের মধ্যে তিনজন ছিল ছোট বা তারই বয়সি। তাদের সে মারধর করে সরিয়ে দেয়। কিন্তু একজন ছিল যাকে সে সরাতে পারেনি। মেয়েটির অভিযোগের ভিত্তিতে গোটা ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ। 

আরও পড়ুনআপনি কি প্রমে পড়েছেন? বুঝে যাবেন এই ১০ লক্ষণে

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement