scorecardresearch
 

যোগীকে খুনের হুমকি! হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ '৪ দিনে যা করার করে নাও'

খুনের হুমকি পেলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।  উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কন্ট্রোল রুমের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ করে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে। ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরেই সুশান্ত গলফ সিটি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। সতর্ক রয়েছে প্রশাসন। তবে এবারই প্রথম নয়। এরা আগেও একাধিকবার খুনের হুমকি পেয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। 

Advertisement
যোগী আদিত্যনাথ যোগী আদিত্যনাথ
হাইলাইটস
  • যোগীকে খুনের হুমকি
  • তদন্ত শুরু পুলিশের
  • দোষীদের খোঁজে পুলিশ

খুনের হুমকি পেলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।  উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কন্ট্রোল রুমের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ করে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে। ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরেই সুশান্ত গলফ সিটি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। সতর্ক রয়েছে প্রশাসন। তবে এবারই প্রথম নয়। এরা আগেও একাধিকবার খুনের হুমকি পেয়েছেন যোগী আদিত্যনাথ। 

২৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় পুলিশের জরুরি পরিষেবা ডায়াল নম্বর ১১২তে একটি হোয়াটসঅ্যাপ আসে। সেখানে সন্দেহজনক একটি নম্বর থেকে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বলা হয়েছে হুমকি দেওয়ার ৫দিনের মধ্যে যোগী আদিত্যনাথকে হত্যা করা হবে। কার্যত পুলিশকে চ্যালেঞ্জ করে বলা হয়েছে পুলিশের হাতে আর মাত্র ৪ দিন রয়েছে। ইতিমধ্যে একটি দল গঠন করা হয়েছে। যদিও এখনও অভিযুক্তের নাগাল পায়নি পুলিশ। আলাদা একটি দল গঠন করলে তদন্ত চালানো হচ্ছে। এর আগেও একাধিকবার হুমকি দেওয়া হয়েছিল যোগী আদিত্যনাথকে। এমনিতে কড়া নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। হুমকি পাওয়ার পরে তার নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। তবে এই হুমকির পিছনে ঠিক কারা রয়েছে, তাদের এখন নাগাল পাওয়া যায়নি। 

২০২০ সালেও হুমকি পেয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ। তাঁকে ঘিরে সবসময় কম্যান্ডোদের একটি বাহিনী থাকে। বারবার এমন হুমকির অভিযোগ আসায় স্বাভাবিক ভাবে চাঞ্চল্য দেখা গিয়েছে। যদিও পুলিশের দাবি , ২৯ তারিখ এই হুমকি এসেছিল। কিন্তু খবরটি সামনে আসে ৪ তারিখ। ফলে মাঝে বেশ কয়েকদিন চলে গিয়েছে। নিছকই মজার জন্য কিংবা এর পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্যে রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। বাড়ানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা। এর আগে ২০২০ সালের নভেম্বরেও হোয়াটসঅ্যাপে যোগী আদিত্যানাথকে উদ্দেশ্য করে একটি হুমকি বার্তা আসে। তদন্তে নেমে এক নাবালককে আটক করে পুলিশ। পরে তাকে জুভেলাইন কোর্টে পাঠানো হয়। এই ঘটনায় তেমনই কিছু রয়েছে কিনা, তাও জানার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যে একটি তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে।

Advertisement

Advertisement