হাঁসখালিতে খুন TMC নেতানদিয়ার হাঁসখালিতে খুন স্থানীয় তৃণমূল নেতা। তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ। মৃতের নাম আমোদ আলি বিশ্বাস। তিনি রামনগর বড় চুপড়িয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সহ-সভাপতি পদে ছিলেন। স্থানীয়দের দাবি, বাজারে চায়ের দোকানে বসে থাকার সময় কয়েকজন দুষ্কৃতী তাঁকে ঘিরে ধরে। পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আমোদকে লক্ষ্য করে পরপর গুলি করা হয়।
জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকটি গুলি লাগে আমোদের শরীরে। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। খানিকক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এরপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা।
আরও পড়ুন: শীতলকুচিতে রক্তলীলা, ভোররাতে TMC নেতা ও স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন, প্রেমিকাও হাসপাতালে
আজ সকালেই শীতলকুচিতে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য়ের বাড়িতে ঢুকে হত্যালীলা চালিয়েছে এক যুবক। প্রেমের সম্পর্ক ঘিরে বিবাদে প্রেমিকার বাড়িতে ভোর রাতে ঢুকে ধারাল অস্ত্র হাতে হামলা চালায় সে। প্রেমিকার বাবা ও মা কে কুপিয়ে খুন করে বলে অভিযোগ। আহত হয়েছেন প্রেমিকা ও তাঁর দিদি। অভিযুক্তকে ধরে মারধর করেন গ্রামবাসীরা৷ আহত অবস্থায় তাকে ভর্তি করা হয়েছে এমজেএন হাসপাতাল মেডিকেল কলেজে।
মৃত বিমল বর্মন তৃণমূল কংগ্রেসের শীতলকুচি ব্লক এসসি সেলের সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর স্ত্রীর নাম নীলিমা বর্মন। তিনি শীতলকুচি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্যা। গুরুতর জখম হয়েছেন দুই মেয়ে রুনা বর্মন ও ইতি বর্মন। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে অনুমান ছোট মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল অভিযুক্ত বিভূতিভূষণ রায়ের। সেই সম্পর্ক মেয়ের পরিবার মেনে নিচ্ছিল না। সেই কারণেই আরও দুই অভিযুক্তকে সঙ্গে নিয়ে শুক্রবার ভোর রাতে প্রেমিকার বাড়িতে ঢুকে হামলা করে বিভূতি। দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকে পরিবারের চার সদস্যকে কোপাতে শুরু করে। তাঁদের রক্তাক্ত অবস্থায় প্রথমে মাথাভাঙা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে প্রেমিকার বাবা ও মাকে মৃত জানিয়ে দেন চিকিৎসকরা৷ জখম প্রেমিকা ও তার দিদিকে কোচবিহার এমজেএন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।