Advertisement
দেশ

ভিক্ষুকই কোটিপতি! বাংলো, প্লট-ছেড়ে এই অভ্যাসের জেরে রাস্তাতে করছিলেন ভিক্ষা

  • 1/10

মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে রাস্তায় থাকা ভিক্ষুকদের সম্প্রতি স্থানান্তকরণ শুরু হয়েছে। সেই সময়ে এক অদ্ভূত ঘটনার সাক্ষী হলেন সবাই। রমেশ নামে এক ভিক্ষুক কোটিপতি। তিনি ২ বছর ধরে ওই এলাকায় ভিক্ষা করছেন। (সব ছবি আজ তক)

  • 2/10

দেশের মধ্যে ১০টি শহরকে ভিক্ষুকমুক্ত করার প্রয়াস শুরু হয়েছে। তার মধ্যে ইন্দোরও রয়েছে। শহরের সমস্ত ভিক্ষুকদের দীনবন্ধু  পুর্নবাসন প্রকল্পের আওতায় একটি ধর্মশালায় নিয়ে আসা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ১০৯ জনকে নিয়ে আসা হয়েছে। তার মধ্যে ৩৬জনের চিকিৎসা চলছে । রমেশও তাদের মধ্যে একজন। 

  • 3/10

রমেশের বাড়ি গিয়ে তাজ্জব হয়ে যান পৌর আধিকারিকরা। সেখানে এসি থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু রয়েছে। প্রায় ৪ লাখ টাকার সামগ্রী রয়েছে তার বাড়িতে। 

Advertisement
  • 4/10

জানা গিয়েছে, রমেশের নামে বাংলো রয়েছে এবং একটি প্লটও রয়েছে। মদের নেশায় আশক্ত সে। তাই টাকা নেওয়ার জন্য মন্দিরের সামনে ভিক্ষাবৃত্তি করতেন। তবে কাউন্সিলিংয়ের সময়ে রমেশ জানান, তিনি মদ পান করেন না। 
 

  • 5/10

প্রথম দিকে রমেশ নিজেই স্বেচ্ছাসেবকদের কাছে মদ চাইতেন। কিন্তু এখন চিকিৎসা  ও কাউন্সিলিংয়ের পরে অনেক বদল হয়েছে তার মধ্যে। এখন রমেশ বাড়ি থেকেই কাজ করতে চান।

  • 6/10

ভিক্ষুকদের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষই মাদকাশক্ত। এদের মধ্যে কয়েকজন আপাতত স্বাভাবিক হয়েছেন। কিন্তু বেশ কয়েকজন মাদক ছাড়া থাকতেই পারছেন না। তাদের নেশা মুক্তি কেন্দ্রে পাঠানো তোড়জোড় শুরু হয়েছে।

  • 7/10

ওই ধর্মশালায় থাকা প্রত্যেককে অনেক সুবিধায় রাখা হচ্ছে। খাবার সেই সঙ্গে গরমের জন্য কুলারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও কারোর পরিবার ফিরিয়ে নিতে যায়। তাহলে কিছু শর্ত মোতাবেক তাদের ছড়ে দেওয়া হবে।  
 

Advertisement
  • 8/10

স্থানীয় পুর আধিকারিক জানান, যারা পরিবারের কাছে যাবেন না,তাদের কোনও এক আশ্রমে পরবর্তী কালে রাখা হবে। যারা কাজ করতে চান, তাদের এনজিওতে পাঠানো হবে। 

  • 9/10

কয়েকদিন আগে ইন্দোরে কয়েকজন বয়স্ক মানুষকে শহর থেকে বাইরে ফেলে দিয়েছিল।তা ঘিরে প্রবল বিতর্ক হয়েছিল।

  • 10/10

তবে এখন এই প্রকল্পে ভিক্ষুক  ও গৃহহীনদের খেয়াল রাখা হচ্ছে। খাবার, পোশাক, শোয়ার জায়গা সব কিছু দেওয়া হচ্ছে। 

Advertisement