scorecardresearch
 
Advertisement
দেশ

নতুন বিপদ! দেশে হাজির এবার আরও ভয়ঙ্কর White Fungus

white fungus
  • 1/7

রাজ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের উপস্থিতির কথা স্বয়ং জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  গুজরাত, রাজস্থানের মতো এরাজ্যেও বহু করোনা রোগী সুস্থতার সময় ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের কবলে পড়ে মারা যাচ্ছেন। এমন করুণ পরিস্থিতিতে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসকে মহামারীর আখ্যা দিয়েছে কেন্দ্র। আর এর মাঝেই হাজির আরও এক বিপদ। দেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের সঙ্গে এবার হোয়াইট ফাঙ্গাসের প্রকোপ শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে এই ফাঙ্গাস আরও অনেক বেশি ভয়ঙ্কর। 

white fungus
  • 2/7

কোভিড নেগেটিভ, অথচ উপসর্গগুলি কোভিড রোগীর মতই। এবার  ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের চেয়েও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে সাদা ছত্রাক অর্থাৎ হোয়াইট ফাঙ্গাস। সম্প্রতি বিহারেই বেশ কয়েকজন রোগীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। রাজধানী পাটনায় এবার হোয়াইট ফাঙ্গাস থাবা বসাতে শুরু করেছে। 

white fungus
  • 3/7

করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যেই বিহারে ব্যাপকহারে থাবা ফেলেছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস। সম্প্রতি ভয়ঙ্কর চেহারা নিচ্ছে। এদিকে, বিহারের রাজধানী পাটনায় চারজন এমন রোগীর সন্ধান মিলেছে, যাদের শরীরে আবার বাসা বেঁধেছে সাদা ছত্রাক অর্থাৎ হোয়াইট ফাঙ্গাস। সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে পাটনার এক বিখ্যাত চিকিৎসকও রয়েছেন।
 

Advertisement
white fungus
  • 4/7

সাদা ছত্রাক কালো ছত্রাকের চেয়েও বিপজ্জনক বলে মনে করা হচ্ছে। করোনার মতো এটিও ফুসফুস ক্রমশ অকেজো করে দেয়। একইসঙ্গে নখ, ত্বক, পেট, কিডনি, মস্তিষ্ক, ব্যক্তিগত অংশ এবং মুখের মধ্যেও ছড়িয়ে যেতে পারে। 

white fungus
  • 5/7

পিএমসিএইচের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রধান চিকিৎসক এসএন সিংহ জানিয়েছেন, 'ওই চার রোগীর আত্মীয়রা প্রথমে ভেবেছিল করোনা হয়েছে। লক্ষণ সেরকমই থাকলেও আদতে তাদের কোভিড রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। বরং পরীক্ষা করাতে গিয়ে জানা যায় তারা হোয়াইট ফাঙ্গাসে আক্রান্ত।' 
 

white fungus
  • 6/7


তিনি জানান ডায়াবেটিস রয়েছে এমন ব্যক্তির শরীরে সহজেই বাসা বাঁধে পারে সাদা ছত্রাক। পাশাপাশি স্টেরয়েডের ওষুধ নিয়মিত নেন এমন ব্যক্তিদের শরীরেও বাসা বাঁধতে পারে সাদা ছত্রাক।

white fungus
  • 7/7

হোয়াইট ফাঙ্গাসের উপসর্গ- হোয়াইট ফাঙ্গাসের প্রকোপে হাতের নখ, ত্বকে সংক্রমণ ছড়াতে থাকে। এছাড়াও স্টমাক, কিডনি, মস্তিষ্ক, যৌনাঙ্গেও এর সংক্রমণ ছড়ায়। এছাড়াও এই হোয়াইট ফাঙ্গাস ফুসফুসে ছড়িয়ে যায়। এইচআরসিটি করার পরই এই সংক্রমণ টের পওয়া যায়।

Advertisement