scorecardresearch
 

রামলীলা ময়দানে TMC-র বিক্ষোভ, অভিষেকের কর্মসূচিতে অনুমতি দিল না দিল্লি পুলিশ

রামলীলা ময়দানে তৃণমূলের বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি দিল না দিল্লি পুলিশ। তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে এটাই জানা গিয়েছে। ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের অনুমতি চেয়ে দিল্লি পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছিল বাংলার শাসক দল।

Advertisement
রামলীলা ময়দানে তৃণমূলের বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি দিল না দিল্লি পুলিশ রামলীলা ময়দানে তৃণমূলের বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি দিল না দিল্লি পুলিশ
হাইলাইটস
  • ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের অনুমতি চেয়েছিল তৃণমূল
  • তৃণমূলের বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি দেয়নি দিল্লি পুলিশ

রামলীলা ময়দানে তৃণমূলের বিক্ষোভ কর্মসূচির অনুমতি দিল না দিল্লি পুলিশ। তৃণমূল কংগ্রেস সূত্রে এটাই জানা গিয়েছে। ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তীতে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের অনুমতি চেয়ে দিল্লি পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছিল বাংলার শাসক দল। যদিও সূত্রের খবর, পুলিশ অনুমতি দেয়নি।

১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা-সহ একাধিক প্রকল্পের টাকা কেন্দ্রীয় সরকার আটকে রেখেছে, এই অভিযোগ তুলে 'দিল্লি চলো'-র ডাক দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২১ জুলাই শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে তিনি এই কর্মসূচির ঘোষণা করেছিলেন। তিনি অভিযোগের সুরে দাবি করেছিলেন, বাংলার ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই টাকা ছিনিয়ে আনতে আন্দোলনের রাস্তা বেছে নেবে তৃণমূল।

অভিষেক সেদিন বলেছিলেন, 'আগামী দিনে দিল্লী যাব ১০০ দিনের টাকা আনতে। সেজন্য গান্ধী জয়ন্তীতে দিল্লি চলো হবে। আমরা দিল্লিকে বারবার বুঝিয়েছি, টাকা আটকে রাখবেন না। তবে তারা শোনেনি। আমরা কেন্দ্রের পা ধরতে চাই না। আমরা দাবি আদায় করতে জানি। বাংলার বকেয়া আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকা। আমি ঘোষণা করছি যে ২ অক্টোবর আমরা দিল্লিতে যাব এবং বকেয়া টাকা আদায়ের জন্য কৃষি ভবনের বাইরে প্রতিবাদ করব। আমাদের কাছে তিনটি বিকল্প ছিল - এক আবেদন করুন এবং তাদের বাংলার জনগণের জন্য তহবিল ছেড়ে দিতে বলুন। দুই তাদের কাছে জনগণের অর্থের জন্য ভিক্ষা করুন অথবা দিল্লিতে যান এবং কেন্দ্রকে আমাদের ন্যায্য পাওনা দিতে বাধ্য করুন।' 

আরও পড়ুন

চলতি বছরের মার্চের শুরুতে ১০০ দিনের কাজের-সহ একাধিক প্রকল্পের বকেটা আটকে রাখার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ধরনায় বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৩০ ঘণ্টারও বেশি ধরনার পর তিনি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। বিজেপিকে কেন্দ্রীয় সরকার থেকে উৎখাতের ডাক দেন। তিনি বলেন, '“আমরা সবাই নেতাজিকে ভালবাসি। দেশের স্বাধীনতা অর্জনের লক্ষ্যে তিনি ‘দিল্লি চলো’ ডাক দিয়েছিলেন। কেন্দ্রের অত্যাচার ও উচ্ছৃঙ্খলতা বন্ধ না হলে এবং জনগণ যদি তাদের অধিকার না পায়, তাহলে ‘অর এক দফা দিল্লি চলো’। আমরা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ছবি নিয়ে দিল্লি যেতে পারি।'

Advertisement

Advertisement