scorecardresearch
 

Draupadi Murmu At 26 January Parade : রচিত হল ইতিহাস, কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্রপতির

এদিন কর্তব্য পথে পৌঁছান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাতহ আল-সিসি। তাঁদের স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জাতীয় উত্তোলন করেন। এরপর ২১ তোপের স্যালুট দিয়ে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। এর পর শুরু হয় কুচকাওয়াজ। 

Advertisement
সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে রাষ্ট্রপতি সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে রাষ্ট্রপতি
হাইলাইটস
  • দেশজুড়ে সাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপন
  • কর্তব্য পথে কুচকাওয়াজ
  • উপস্থিত থাকলেন দ্রৌপদী মুর্মু

৭৪তম সাধারণতন্ত্র দিবস (Rpublic Day 2023) উদযাপন করছে দেশ। এবারে সাধারণতন্ত্র দিবসে রচিত হল ইতিহাস। কারণ এবারই প্রথম দিল্লির কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকলেন দেশের প্রথম আদিবাসী মহিলা রাষ্ট্রপতি। গত ২৫ জুলাই ২০২২-এ দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)। আদতে ওড়িশার বাসিন্দা দ্রৌপদী মুর্মু আগে ঝাড়খন্ডের রাজ্যপাল হিসেবেও দায়িত্ব সামলেছেন। 

এদিন কর্তব্য পথে পৌঁছান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাতহ আল-সিসি। তাঁদের স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জাতীয় উত্তোলন করেন। এরপর ২১ তোপের স্যালুট দিয়ে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করা হয়। এর পর শুরু হয় কুচকাওয়াজ। 

দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি
স্বাধীনতার পর জন্ম হওয়া সবচেয়ে কম বয়সী রাষ্ট্রপতি হলেন দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর জন্ম ১৯৫৮ সালের ২০ জুন। ২৫ জুলাই তাঁর বয়স ৬৪ বছর ১ মাস ৮ দিন। এর আগে এই রেকর্ড ছিল নীলম সঞ্জীব রেড্ডির। যখন তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন তখন তাঁর বয়স ছিল ৬৪ বছর ২ মাস ৬ দিন। দ্রৌপদী মুর্মুই হলেন দেশের দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি। 

শিক্ষিকা হিসেবে কাজ শুরু
দ্রৌপদী মুর্মু একজন শিক্ষিকা হিসেবে নিজের কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর ওডিশার সেচ বিভাগে জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অর্থাৎ কেরানি হিসেবেও কাজ করেন। তিনি যে বেতন পেতেন তা দিয়ে সংসার চালাতেন এবং ময়েকে পড়াতেন। তাঁর মেয়েও কলেজ পাশ করার পর একটি ব্যাঙ্কে চাকরি পান। 

১৯৯৭ সালে রজনৈতিক জীবন শুরু
দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন ১৯৯৭ সালে রায়রাংপুর নগর পঞ্চায়েতের কাউন্সিলর নির্বাচনে জয়ী হয়ে। তিনি বিজেপি তফসিলি উপজাতি মোর্চার সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি তিনি বিজেপির আদিবাসী মোর্চার জাতীয় কার্যনির্বাহী সদস্যও ছিলেন। দ্রৌপদী মুর্মু ওড়িশার ময়ুরভঞ্জ জেলার রায়রাংপুর আসন থেকে ২০০০ এবং ২০০৯ সালে বিজেপির টিকিটে ২ বার বিধায়ক হন। দ্রৌপদী মুর্মুকে ২০০০ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে বাণিজ্য, পরিবহন এবং পরে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ দফতরের মন্ত্রীও করা হয়। এরপর ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফের রায়রাংপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিনি, যদিও বিজেডি প্রার্থীর কাছে হেরে যান। 

Advertisement

আরও পড়ুন - এক যুগ পর বৃহস্পতি-সূর্যের বিরল মিলন, ৩ রাশির সোনায় সোহাগা

Advertisement