scorecardresearch
 

Cervical Cancer Vaccine: ক্যান্সারের প্রথম টিকা? আজ ভারত পাচ্ছে সার্ভিক্যাল ক্যান্সারের ভ্যাকসিন

Cervical Cancer Vaccine: আজ সিরাম ইনস্টিটিউট এবং ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজি সার্ভিকাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ভারতে তৈরি প্রথম ভ্যাকসিন (QHPV) চালু করবে। ভ্যাকসিনটির উদ্বোধন করবেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।

Advertisement
আজ সার্ভিকাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ভারতে তৈরি প্রথম ভ্যাকসিন (QHPV) চালু হবে। আজ সার্ভিকাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ভারতে তৈরি প্রথম ভ্যাকসিন (QHPV) চালু হবে।
হাইলাইটস
  • আজ ভারতের জন্য একটি খুব বিশেষ দিন হতে চলেছে।
  • আজ সার্ভিকাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ভারতে তৈরি প্রথম ভ্যাকসিন (QHPV) চালু হবে।
  • ভ্যাকসিনটির উদ্বোধন করবেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং।

আজ ভারতের জন্য একটি খুব বিশেষ দিন হতে চলেছে। আজ আরও একটি কৃতিত্ব রেকর্ড হবে ভারতের নামে। আসলে, আজ সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া (SII) এবং ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োটেকনোলজি (DBT) সার্ভিকাল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ভারতের প্রথম দেশীয়ভাবে তৈরি কোয়াড্রিভালেন্ট হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস ভ্যাকসিন (QHPV) চালু করবে। সরকারি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বহুল প্রতীক্ষিত ভ্যাকসিনটি বৃহস্পতিবার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং উদ্বোধন করবেন। 

ন্যাশনাল টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপ অন ইমিউনাইজেশন (NTAGI) কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারপারসন ডাঃ এন কে অরোরা বলেছিলেন যে "মেড-ইন-ইন্ডিয়া ভ্যাকসিন চালু করা একটি গৌরবময় অভিজ্ঞতা। এটা ভেবেই ভাল লাগছে যে, আমাদের মেয়েরা এবং নাতনিরা এখন এই বহু প্রতীক্ষিত টিকা নিতে পারবে।" তিনি আরও বলেন, এটা আমাদের সকল ভারতীয়দের জন্য গর্বের মুহূর্ত হবে। এই ভ্যাকসিন চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি এখন ভারতেও সহজলভ্য হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে এই টিকা চালু হওয়ার পর সরকার শীঘ্রই ৯-১৪ বছর বয়সী মেয়েদের জন্য একটি জাতীয় টিকাদান কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তিনি বলেন, যদি এটি ঘটে তবে এটি খুব কার্যকর হবে। 

আরও পড়ুন: গরম চায়ের সঙ্গে সিগারেটে সুখটান দিচ্ছেন? মৃত্যু দ্রুত এগিয়ে আসছে...

ডাঃ অরোরা আরও জানান, এই ভ্যাকসিন জরায়ুর ক্যান্সার (Cervical Cancer) প্রতিরোধ করে। ৮৫ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে আগে ভ্যাকসিনের অভাবে জরায়ুর ক্যান্সারের (Cervical Cancer) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ত। কিন্তু এখন আর তা হবে না। যদি ছোট বাচ্চাদের এবং মেয়েদের আগেই এই টিকা দিয়ে দেওযা যায়, তাহলে তারা সংক্রমণ থেকে নিরাপদ থাকবে এবং এর ফলে তারা সম্ভবত পরবর্তি ৩০ বছর জরায়ুর ক্যান্সার (Cervical Cancer)-এ আক্রান্ত হবে না। এই ভ্যাকসিন ভারতের পাশাপাশি তার প্রতিবেশী দেশগুলির জন্য খুব কার্যকরী হতে পারে।

Advertisement

Advertisement