Pahalgam Attack LIVE Updates: জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পরিপ্রেক্ষিতে, সরকার আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠক করছে। সরকারি সূত্রের খবর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সভাপতিত্ব করতে পারেন। এর পাশাপাশি, আজ নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠকে ভারত সরকার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়, জানতে নজর রাখুন bangla.aajtak.in-এ।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু জানান, খুবই দুঃজনক ঘটনা। দেশের সবাই অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। এই ঘটনার কড়া হাতে মোকাবিলা হবে। কেন্দ্রীয় সরকার বিষয়টি নিয়ে একাধিক পদক্ষেপ করবে।
এ বিষয়ে সরকার বলেছে যে সাধারণত জুন মাসে অমরনাথ যাত্রা শুরু হওয়ার সময় এই পথটি খোলা হয় কারণ অমরনাথ যাত্রার তীর্থযাত্রীরা এই স্থানে বিশ্রাম নেন। এবার স্থানীয় ট্যুর অপারেটররা সরকারকে না জানিয়েই সেখানে পর্যটকদের বুকিং নেওয়া শুরু করে। এবং ২০শে এপ্রিল থেকে আমরা সেখানে পর্যটকদের বুকিং নেওয়া শুরু করে এবং ২০শে এপ্রিল থেকে আমরা সেখানে পর্যটকদের নিয়ে যাওয়া শুরু করে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে অবগত ছিল না এবং তাই সেখানে মোতায়েন করা হয়নি। কারণ এই স্থানে প্রতি বছর জুন মাসে অমরনাথ যাত্রা শুরুর আগে সেনা মোতায়েন করা হয়।
পহেলগাঁওয়ে নিরাপত্তার গাফিলতি ছিল মেনে নিল কেন্দ্রীয় সরকার। অমিত শাহ বৈঠকে বলেন, 'সব ঠিক নেই। সব ঠিক থাকলে কি সর্বদল বৈঠক ডাকা হত?'
সর্বদলীয় বৈঠক শেষে তৃণমূলের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'নিরাপত্তার কোথায় ঘাটতি হল, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা সবাই শোকস্তব্ধ। জঙ্গি হামলার নিন্দা করা হয়েছে। দেশের স্বার্থে সরকার যে সিদ্ধান্ত নেবে আমরা তাতে সঙ্গ দেব।'
পহেলগাঁও হামলা নিয়ে আমরা সবদল মিলিত হয়েছিলাম। আমরা ঘটনার নিন্দা করেছি। কাশ্মীরে শান্তি প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলেছি। সেজন্য চেষ্টা চালাতে হবে। সর্বদলীয় বৈঠক শেষে বললেন কংগ্রেসের মল্লিকার্জুন খাড়গে। রাহুল গান্ধী বলেন, 'সবাই এই হামলার নিন্দা করেছে। সরকার যে যে অ্যাকশন নেবে তা সমর্থন করা হবে।'
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলা নিয়ে রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বে সর্বদল বৈঠক শেষ হল। বৈঠক চলল ২ ঘণ্টা ধরে।
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার ঘটনায় জম্মু ও কাশ্মীরেও সর্বদল বৈঠক করা হল। গত মঙ্গলবার পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের উপর হামলা চালায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয়েছে ২৬ জনের।
loc-তে জওয়ানের সংখ্যা বাড়াল পাকিস্তান। সৈন্যদের ব্যাঙ্কারে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘন ঘন টহলদারি করতে বলা হয়েছে।
কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার প্রতিবাদে পথে তৃণমূল কংগ্রেস। মিছিলের নেতৃত্বে তৃণমূল সাংসদ সায়নী ঘোষ।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফোন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর। কাশ্মীরে জঙ্গিহানায় মৃত ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।
পহেলগাঁওয়ে পর্যটক হত্যা এবং তার প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সংঘাতের আবহে সর্বদল বৈঠক ডেকেছেন নরেন্দ্র মোদী সরকার। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বিভিন্ন দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে ‘পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত করবেন’ বলে নর্থ ব্লকের তরফে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও রয়েছেন বৈঠকে।
জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁও-র বৈসরণ উপত্যকায় সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটে মঙ্গলবার। এর পর গোটা দেশে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। জঙ্গিদের গুলিতে মৃত্যু হয় ২৬ জন পর্যটকের। মঙ্গলবার রাতে স্বপ্নের কাশ্মীর যেভাবে রক্তাক্ত হয়ে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে, তাতে মর্মাহত সকলে। বাকরুদ্ধ তারকাও বিভিন্নভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এবার এই মর্মান্তিক ঘটনার প্রতিবাদে কনসার্ট বাতিল করলেন অরিজিৎ সিং। আগামী ২৭ এপ্রিল, অর্থাৎ রবিবার চেন্নাইয়ে এই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। পহেলগাঁও-র দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার জেরে, আয়োজক ও শিল্পী যৌথ ভাবে অনুষ্ঠান বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জম্মু ও কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলায় ক্রমেই কড়া পদক্ষেপের পথে হাঁটছে ভারত। পাকিস্তানের উপর আরও চাপ বাড়াল নয়া দিল্লি। পাক নাগরিকদের দেওয়া সমস্ত ভিসা বৃহস্পতিবার বাতিল করে দেওয়া হল। এমনকী, মেডিক্যাল ভিসার বৈধতার সময়ও বেঁধে দিল মোদী সরকার। এই ভিসার মেয়াদ থাকবে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত।
কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার পরে গোটা দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে কেন্দ্র সরকার কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভারতে আসা সমস্ত পাকিস্তানি নাগরিকদের ভিসা বাতিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, তাঁদের আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ভারতে ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তের পর উত্তরপ্রদেশের আলিগড় জেলা প্রশাসনও সতর্ক হয়েছে। প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে আলিগড়ে ৫৭ জন পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছেন, যাঁরা ভিসা নিয়ে ভারতে এসেছেন। তাঁদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছে প্রশাসন।
পহেলগাঁও হামলা নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক শুরু হচ্ছে। ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছেন কংগ্রেসের রাহুল গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়গে, তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, আপ-এর সঞ্জয় সিং সহ বিরোধীরা ঢুকছেন মিটিং রুমে।
সর্বদলীয় বৈঠকের আগে পৃথকভাবে বৈঠক করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ও জেপি নাড্ডা।
ভুল করে সীমান্তের ওপারে যেতেই পাকিস্তানি রেঞ্জার্সের হাতে আটক বিএসএফ জওয়ান। ঘটনা পঞ্জাবের। সেই জওয়ানকে ভারতে ফেরানোর চেষ্টা চলছে।
সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত হওয়া নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ পাকিস্তানেক। তারা জানিয়েছে, পাকিস্তানের দিকে জলপ্রবাহে বাধা দেওয়ার চেষ্টা হলে সেটিকে যুদ্ধ হিসাবে দেখা হবে। শিমলা চুক্তি-সহ ভারতের সঙ্গে সব দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্থগিত রাখা হতে পারে বলেও জানিয়েছে পাকিস্তান।
নিহত বিতান অধিকারীর বাড়িতে গেলেন শুভেন্দু অধিকারী। ডেমোগ্রাফি দেখে কাশ্মীরে যান, বললেন শুভেন্দু। নিহত পর্যটকের পরিবারের পাশে শুভেন্দু।
পহেলগাঁওয়ে জঙ্গিরা যে নৃশংসতার সঙ্গে নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে, তাতে গোটা দেশ শোকাহত। সমগ্র জাতি তাদের শোকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে। এই আক্রমণে, কেউ তাদের ছেলে, ভাই বা স্বামীকে হারিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, দেশের শত্রুরা ভারতের আত্মাকে আক্রমণ করার সাহস করেছে। যারা এই হামলা চালিয়েছে, যারা এই হামলার ষড়যন্ত্র করেছে, তাদের শাস্তি তাদের কল্পনার চেয়েও কঠোর হবে। সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করার সময় এসেছে।