অল্প বয়সে কেউ মারা গেলেই তাকে সাধারণভাবে অকাল মৃত্যু বলে ধরা হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে অনুসারে এই ধরনের মৃত্যু অশুভ গ্রহ বা অতীত কর্মের কারণে বলে মনে করা হয়। অনেকে বিশ্বাস করেন যে পিতৃ দোষ বা কালসর্প দোষও এর কারণ হতে পারে। কিছু বিশ্বাস অনুসারে, রাহু, কেতু, শনি এবং মঙ্গলের নেতিবাচক প্রভাবকে অকাল মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
বরেলিতে আজব বড়দিন। যিশুর জন্মদিনে যখন গোটা বিশ্বে ক্রিসমাস পালন চলল,তখন উত্তরপ্রদেশের বরেলিতে একটি খ্রিস্টান স্কুলের গির্জার সামনে রাস্তায় বসে পড়ল নিজেদের হিন্দু সংগঠনের প্রতিনিধি দাবি করা কিছু মানুষ। গির্জায় যখন প্রার্থনা চলছে, রাস্তায় যখন ক্রিসমাসের ভিড়, তখন তাঁরা শুরু করলেন হনুমান চালিশা পাঠ। একেবারে চিত্কার করে হনুমান চালিশা। চলল জয় শ্রীরাম ধ্বনিও।
Grahan 2026 Effects: ২০২৫ শেষ হতে চলল। সকলের কৌতূহল থাকে, কেমন কাটবে গোটা বছর। গ্রহ- নক্ষত্রের অবস্থান- গতিবিধি পরিবর্তনের উপর যেমন, সমস্ত রাশির জাতক- জাতিকাদের ভাল- মন্দ নির্ভর করে, সেরকমই সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের ফলেও অনেক কিছু নির্ভর করে।
বড়দিন উপলক্ষে সেন্ট থমাস অর্থোডক্স চার্চের প্রার্থনাসভায় যোগ দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। বোস বলেন,'নতুন প্রজন্মই আমাদের আশা। তাঁদের উৎসাহিত করুন। তাঁদের পাশে থাকুন। এই বিশ্বকে বসবাসের জন্য একটি উন্নত জায়গা করে তুলতে সম্ভাব্য সব কিছু করুন'।
বড়দিনে চিড়িয়াখানায় ভিড়। গোটা দিনের প্ল্যান নিয়ে এসেছেন মানুষ। চিড়িয়াখানা ঘুরে তাঁরা যাবে গির্জায়। আলিপুর চিড়িয়াখানায় এ দিন বাঘের দেখাও মিলেছে। খুশি দর্শনার্থীরা। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছেন মানুষ।
বড়দিন সবচেয়ে খ্রিস্টীয় উৎসব, যা প্রতি বছর ২৫শে ডিসেম্বর অত্যন্ত জাঁকজমকের সঙ্গে পালিত হয়। এই উপলক্ষে গির্জা এবং অন্যান্য স্থানগুলিতে রঙিন আলোকসজ্জা এবং সুন্দর সাজসজ্জা করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে যীশু খ্রিস্টের জন্ম হয়েছিল। স্বামী বিবেকানন্দ এ ব্যাপারে কী বলেছিলেন?
সাধারণ ভাবে উপহার যে কোনও সম্পর্ককেই মজবুত করে। উপহার পেতে কার না ভাল লাগে? আর সেই উপহার প্ৰিয় জন দিলে তো কথাই নেই। সেই জিনিস যদি আপনার কাজের হয় তা হলে সোনায় সোহাগা। তবে বাস্তু মতে কিছু জিনিস প্রিয় জনকে কখনও দেওয়া উচিত নয়। তাতে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
প্রতি বছরের মতো এবারও সেই ঐতিহ্যের ধারা বজায় রেখে বড়দিনের প্রাক্কালে বিশেষ প্রার্থনায় যোগ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার রাতে ব্রেবোর্ন রোডের ঐতিহাসিক পর্তুগিজ চার্চ তথা 'ক্যাথিড্রাল অফ দ্য মোস্ট হোলি রোজারি'তে যান তিনি। সেখানে প্রভু যিশু ও মাদার মেরির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি বিশেষ প্রার্থনা সভাতেও যোগ দেন মমতা। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা ডেরেক ও'ব্রায়েন এবং কলকাতা পুলিশের কমিশনার মনোজ ভার্মা-সহ লালবাজারের শীর্ষ আধিকারিকরা।
আর প্রতিবছর যিশুর জন্মদিন এলেই একটা প্রশ্ন নিয়ে আলোড়ন শুরু হয়ে যায়। সকলেই জানতে চান, কীভাবে ভার্জিন মেরির গর্ভ থেকে জন্ম নিয়েছিলেন যিশু? এর পিছনে কোন রহস্য লুকিয়ে রয়েছে? আর আজকের নিবন্ধটিতে এই বিষয়টার উত্তর দেওয়া হল।
পার্কস্ট্রিটেই বসে ভারতের অন্যতম বড় ক্রিসমাস কার্নিভাল। বড়দিনের সপ্তাহজুড়ে পার্কস্ট্রিট কার্যত উৎসবের মঞ্চে পরিণত হয়। অ্যালেন পার্কে শোনা যায় লাইভ মিউজিক, ব্যান্ডের পারফরম্যান্স, কোয়ার গ্রুপের ক্যারল। সেই সুর রাস্তায় রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে, আলাদা এক vibe তৈরি করে। অনেকেই সেটা বেশ পছন্দ করেন।
Premanand Maharaj: তুলসী গাছ যদি খুব বেশি ছড়ায়, তাহলে এই একটা কাজ করো, উত্তর দিলেন প্রেমানন্দ মহারাজ প্রেমানন্দ মহারাজ: উঠোনে তুলসী গাছ খুব বেশি বড় হলে, এটি প্রায়শই মশা এবং সাপের ভয় তৈরি করে। এমন পরিস্থিতিতে, মানুষ প্রায়শই দ্বিধাগ্রস্ত থাকে যে তুলসী গাছটি সরিয়ে ফেলা ঠিক কিনা। বিখ্যাত বৃন্দাবন বাবা প্রেমানন্দ মহারাজ এই প্রশ্নের একটি সহজ সমাধান দিয়েছেন।