Mauni Amavasya 2023: শনিবার মৌনী অমাবস্যায় করুন এই একটি কাজ, বাঁচবেন শনির প্রকোপ থেকে

Mauni Amavasya 2023: মাঘের অমাবস্যা এবং পূর্ণিমা উভয়ই তীর্থস্থান স্নান এবং দানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র দিন বলে বিবেচিত হয়। এই দিনে শনিশ্চরি অমাবস্যা এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগের সংমিশ্রণ অমাবস্যার গুরুত্বকে দ্বিগুণ করছে। শনির সাড়ে সাতি-ঢাইয়ার দুর্ভোগ কমাতে এ দিন কী করণীয়, জেনে নিন...

Advertisement
শনিবার মৌনী অমাবস্যায় করুন এই একটি কাজ, বাঁচবেন শনির প্রকোপ থেকেশনিবার শনিশ্চরি অমাবস্যা এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগের সংমিশ্রণ অমাবস্যার গুরুত্বকে দ্বিগুণ করছে।
হাইলাইটস
  • মাঘের অমাবস্যা এবং পূর্ণিমা উভয়ই তীর্থস্থান স্নান এবং দানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র দিন বলে বিবেচিত হয়।
  • এই দিনে শনিশ্চরি অমাবস্যা এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগের সংমিশ্রণ অমাবস্যার গুরুত্বকে দ্বিগুণ করছে।

Shanishchari Amavasya 2023: ২০২৩ সালের প্রথম অমাবস্যা অর্থাৎ মাঘ অমাবস্যাকে সনাতন ধর্মে আর জ্যোতিষশাস্ত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। ২০২৩ সালের প্রথম মাঘী অমাবস্যা ২১ জানুয়ারি ২০২৩, শনিবার। একে মৌনী অমাবস্যাও (Mauni Amavasya 2023) বলা হয়। যেহেতু এই দিনটি শনিবার, তাই একে শনিশ্চরি অমাবস্যাও (Shanishchari Amavasya 2023) বলা হবে।

মাঘের অমাবস্যা এবং পূর্ণিমা উভয়ই তীর্থস্থান স্নান এবং দানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র দিন বলে বিবেচিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে এই দিনে শনিশ্চরি অমাবস্যা এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগের সংমিশ্রণ অমাবস্যার গুরুত্বকে দ্বিগুণ করছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক শনিশ্চরি অমাবস্যা বা মৌনী অমাবস্যার শুভ সময় ও গুরুত্ব সম্পর্কে...

আরও পড়ুন: রাহু-কেতুর জোড়া কোপ, ৪ রাশির জীবন জেরবারের আশঙ্কা

শনিশ্চরি অমাবস্যার (Shanishchari Amavasya 2023) গুরুত্ব:
কিংবদন্তি অনুসারে, মৌনী অমাবস্যায় গঙ্গায় স্নান করলে সাধক অমৃতের গুণ লাভ করেন। অমাবস্যা তিথি পূর্বপুরুষদের শান্তির জন্য উত্সর্গীকৃত। এমতাবস্থায় শনিশ্চরি অমাবস্যা উপলক্ষে তর্পণ ও পিণ্ডদান নিবেদন করলে সাত প্রজন্মের পূর্বপুরুষরা উত্তপ্ত হন।

মৌনী অমাবস্যায় (Mauni Amavasya 2023) শনির সাড়ে সাতি-ঢাইয়ার দুর্ভোগ কমাতে যা করণীয়:
মৌনী অমাবস্যায় নীরবতা পালন, উপবাস, শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠান ও দান করলে দুঃখ, দারিদ্র্য, কালসর্প, পিতৃদোষ দূর হয় এবং শনিশ্চরী অমাবস্যার দিনে এসব কাজের পুণ্য বাড়ে, সেই সঙ্গে শনির সাড়ে সাতি আর ঢাইয়ার দুর্ভোগও কমে যায়।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই নিবন্ধে দেওয়া তথ্য ধর্মীয় বিশ্বাস এবং প্রচলিত রীতির উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে, যা শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের কৌতুহলের কথা মাথায় রেখে উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ করা জরুরি যে, bangla.aajtak.in কোনও ধরনের অন্ধবিশ্বাস, কুসংস্কারকে সমর্থন করে না বা উল্লেখিত তথ্যগুলি যাচাই করে দেখেনি।

POST A COMMENT
Advertisement