
Samudrik Shastra: সামুদ্রিক শাস্ত্রের (Samudrik Shastra) মাধ্যমে মানুষের যে কোন অঙ্গের আকৃতি, গঠন, রঙ, চিহ্ন ইত্যাদি সম্পর্কে তাঁর ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়। কান শুধুমাত্র শ্রবণশক্তির কাজ করে, কিন্তু সমুদ্রবিজ্ঞানের নিয়ম অনুসারে, মানুষের কান তাঁর ব্যক্তিত্বের গোপনীয়তা জানাতেও কাজ করে। প্রতিটি মানুষের কানের আকৃতি আলাদা। কারও কান ছোট, কারও কান বড়, কারও কান চাপা হয়। সামুদ্রিক শাস্ত্র (Samudrik Shastra) অনুসারে, যাঁদের কান ছোট, তাঁরা নিজের পরিশ্রমে জীবনে অর্থ এবং খ্যাতি অর্জন করে। অন্যদিকে যাঁদের কান লম্বা, তাঁদের দীর্ঘায়ু থাকে। সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, যাঁদের কানে চুল থাকে, তাঁরা প্রায়শই ভাগ্যবান এবং প্রতিটি পদক্ষেপে ভাগ্যের সমর্থন পান।
জেনে নিন সমুদ্র শাস্ত্র কী বলছে
সমুদ্রবিজ্ঞান অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তির ডান কানে তিল থাকে, তবে তিনি তাড়াহুড়ো করে সবকিছু করেন এবং তিনি খুব দ্রুত রেগে যান। এর জন্য মাঝে মধ্যেই প্রচুর সমস্যাতে পড়তে হয়। যাঁদের বাম কানে তিল থাকে, তাঁরা খুব বুদ্ধিমান হয়। এঁরা খুব শান্ত, সকলের পছন্দের হন। এমনটা বিশ্বাস করা হয়, যে যদি কোনও ব্যক্তির ডান কান মোচড়ানো অবস্থায় থাকে, তবে তিনি ভবিষ্যতে বড় পদ পান। যেখানে বাম কান মোচড়ানো থাকলে তিনি কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পান। ডান এবং বাম কান একসঙ্গে মোচড়ানো হলে, তবে এটিও একটি শুভ লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত হবে।
জানুন কেমন হয় চরিত্র
চওড়া কান হলে, এই ধরনের ব্যক্তিদের ভাগ্যবান বলা হয়। তাঁরা কঠোর পরিশ্রম এবং নিষ্ঠার সঙ্গে জীবনে সব ধরণের সুখ পান। এঁরা এমন কোনও সুযোগকে হাতছাড়া করেন না, যা তাঁদের জন্য উপকারী। প্রশস্ত কান সাফল্যের লক্ষণ। মোটা কান হলে, তাঁরা সাহসী এবং সফল হন। এই ধরনের ব্যক্তিরা রাজনীতিবিদ বা লেখক হয়ে থাকেন সাধারণত। তবে তাঁদের স্বভাব একটু খিটখিটে হয়। তাঁরা যে কোনো কাজ শুরু করেন উৎসাহ নিয়ে।
এখানে তথ্য ধর্মীয় বিশ্বাস ও বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। আজ তক বাংলা এর কোনও তথ্যে নিশ্চয়তা করে না।