Advertisement
অর্থনীতি

Gold Jewellery Strike : Hallmark-এর প্রতিবাদে দেশে ধর্মঘট স্বর্ণশিল্পীদের, ক্ষতি কয়েক কোটি

  • 1/10

সোমবার ধর্হমঘটের ডাক দিয়েছিলেন দেশের স্বর্ণশিল্পীরা। হলমার্ক মানলেও এইচঅইআইডি (হলমার্ক ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর বা HUID) মানতে নারাজ স্বর্ণ-অলঙ্কার শিল্পীদের বড়সড় অংশ।

  • 2/10

তাদের দাবি, এর ফলে ব্যবসা প্রচুর মার খাবে। তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁরা। আর তারই অংশ হিসেবে ২৩ অগাস্ট দেশে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিলেন তাঁরা।

  • 3/10

একদিনের প্রতীকী ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল বঙ্গীয় স্বর্ণশিল্পী সমিতি, স্বর্ণশিল্প বাঁচাও সমিতি, অখিল ভারতীয় স্বর্ণকার সঙ্ঘ। বঙ্গীয় স্বর্ণশিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক, অখিল ভারতীয় স্বর্ণকার সঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদক টগরচন্দ্র পোদ্দার, স্বর্ণশিল্প বাঁচাও সমিতির কার্যকরী সভাপতি সমর (বাবলু) দে এ ব্য়াপারে বিস্তারিত জানান। কেন তাঁরা ধর্মঘট ডেকেছেন, তা খোলসা করেন।

Advertisement
  • 4/10

তাঁরা জানান, কেন্দ্রীয় সরকার বিআইএস (BIS)-এর মাধ্যমে সোনার তৈরি গয়নায় হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করার নির্দেশ দিয়েছে। তাঁর দাবি, তাঁরা সব সময় ক্রেতাকে সঠিক মানের হলমার্ক করা গয়না দিতে প্রস্তুত। এবং এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত।

  • 5/10

তা হলে ধর্মঘট কেন? এ ব্য়াপারে তিনি জানান, তবে দুঃখের ব্য়াপার হল কেন্দ্রীয় সরকার বিআইএস (BIS)-এর নামে যে সব বিধিনিষেধ আরোপ করেছে, তার ফলে দেশের ৭৫ শতাংশ স্বর্ণ ব্যবসায়ী মার খাবে। তাঁরা আর ব্য়বসাই করতে পারবেন না।

  • 6/10

তাঁর দাবি, বিআইএস (BIS)-এ সব নিয়ম বেঁধে দিয়েছে, তা ১৯৬৩ সালের স্বর্ণশিল্প আইনের থেকেও ভয়াবহ। এই আইনে বলা হয়েছে, ছোট স্বর্ণব্যবসায়ী ১-২টি অলঙ্কার হলমার্ক সেন্টারে নিয়ে গেলে তা থেকে কেটে বা চেঁছে ০.৪০০ মিলি সোনা বের করা হবে।

  • 7/10

এবং তারপর ফায়ার অ্যাসে করে স্ট্যাম্প করা হবে। ফলে গয়নাটি নষ্ট হয়ে যাবে। সেটি আর ক্রেতাকে দেওয়া যাবে না। ক্রেতাও সেটি ব্যবহার করতে পারবেন না।

Advertisement
  • 8/10

তাঁদের দাবি, ধ্বংসাত্মক এইচঅইআইডি (HUID) মানছি না। গয়নার কোনও নিরাপত্তা নেই। গয়নার কোনও নিরাপত্তা নেই।

  • 9/10

গয়নার তথ্যের কোনও গোপনীয়তা নেই। গয়না বদল করা যাচ্ছে না। যে দোকানের গয়না, তাকে চেনার কোনও উপায় নেই। দোকানের স্টক বিআইএস-কে কেন জানাব? দাবি তাঁদের।

  • 10/10

তাঁরা জানান, ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স অন হলমার্কিং কমিটির সিদ্ধান্তে এই সব সমস্যার সমাধানে ২৩ আগস্ট বঙ্গীয় স্বর্ণশিল্পী সমিতি, অখিল ভারতীয় স্বর্ণকার সঙ্ঘ ও স্বর্ণশিল্প বাঁচাও কমিটি দেশে ব্যবসা বন্ধ রাখবে। বিকেলে বৈথক করে পরের কর্মসূচি ঠিক করা হবে।

Advertisement