scorecardresearch
 

DA Case : ডিএ-র দাবি জোরালো করতে হাইকোর্টে সরকারি কর্মীরা, মামলা নিয়ে বড় আপডেট

রাজ্য সরকারি কর্মীরা ডিএ (Dearness Allowance) চান। সেই দাবি আরও জোরালো ভাবে প্রতিষ্ঠা করা এখন তাঁদের লক্ষ্য। ৩০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে সরকারি কর্মীরা আন্দোলন করছেন শহিদ মিনার চত্বরে।

Advertisement
HIGH COURT HIGH COURT
হাইলাইটস
  • রাজ্য সরকারি কর্মীরা ডিএ (Dearness Allowance) চান
  • সেই দাবিতে নয়া পদক্ষেপ

রাজ্য সরকারি কর্মীরা ডিএ (Dearness Allowance) চান। সেই দাবি আরও জোরালো ভাবে প্রতিষ্ঠা করা এখন তাঁদের লক্ষ্য। ৩০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে সরকারি কর্মীরা আন্দোলন করছেন শহিদ মিনার চত্বরে। শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীদের তরফেও ডিএ-পাওয়ার দাবি জানিয়ে বৈঠকে বসার আবেদন করা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। এই পরিস্থিতিতে ডিএ-র আন্দোলন নিয়ে বড় আপডেট। 

রাজ্য সরকারি কর্মীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ আগামী ১৯, ২০, ২১, ২২ ডিসেম্বর নবান্নের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি করবেন। সেই কর্মসূচিতে হাজার হাজার লোকের সমাবেশ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু হাওড়া পুলিশের তরফে এই ধরনার অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। ফলে সেই কর্মসূচি বাতিল হতে পারে। এই আশঙ্কায় সরকারি কর্মীরা বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে এই মামলা ওঠে। 

বিচারপতির কাছে রাজ্য সরকারি কর্মী ও শিক্ষক  অশিক্ষক কর্মীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে অভিযোগ করা হয়, তাঁদের তরফে ডিএ-সহ একাধিক দাবিতে নবান্নের সামনে ধরনার অনুমতি চাওয়া হলেও পুলিশ হ্যাঁ বা না কিছু বলছে না। হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে যেন এর অনুমতি মেলে। 

আরও পড়ুন

বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত জানান, হাওড়ার ওই এলাকা জনবহুল। তবে এই মামলা গৃহীত হল। বিষয়টি বিবেচনার মধ্যে রাখা হচ্ছে। 

সূত্রের খবর, হাওড়া পুলিশের কাছে বেশ কয়েকদিন আগেই অনুমতি চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে সরকারি কর্মীরা। তবে এখনও পুলিশের তরফে তার কোনও উত্তর আসেনি। 

এই বিষয়ে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ বলেন, 'আমরা লাগাতার আন্দোলন করছি সরকারি কর্মীদের ডিএ-র দাবিতে। এবার আরও বৃহত্তর আন্দোলনের লক্ষ্যে নামছি। কিন্তু এই রাজ্য সরকার আমাদের অনুমতি দিচ্ছে না। পুলিশ কোনও উত্তর দেয়নি। তাই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছি। মামলাটার অনুমতি হাইকোর্ট দিয়েছে। শুনানি সোমবার। আমরা আশাবাদী অনুমতি পেয়ে যাব। কারণ, সুপ্রিম কোর্টের রায় দিয়েছিল, বিক্ষোভ বা প্রতিবাদ করা মানুষের মৌলিক অধিকার। আর শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ করা কখনও ১৪৪ ধারা লঙ্ঘন করার মধ্যে পড়ে না।'  

Advertisement

Advertisement