scorecardresearch
 

Chhattisgarh: আবার সরকার গড়েছে এনডিএ, আঙুল কেটে কালী মন্দিরে দিলেন বিজেপি কর্মী

বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ আবার সরকার গড়লে নিজের আঙুল কেটে কালি মন্দিরে অর্পণ করার মানত করেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরে সেটাই করলেন ছত্তিশগড়ের বলরামপুরে এক যুবক।

Advertisement
আবার সরকার গড়েছে এনডিএ, আঙুল কেটে কালী মন্দিরে দিলেন বিজেপি কর্মী আবার সরকার গড়েছে এনডিএ, আঙুল কেটে কালী মন্দিরে দিলেন বিজেপি কর্মী
হাইলাইটস
  • পান্ডের অবস্থা এখন স্থিতিশীল এবং তিনি শঙ্কামুক্ত
  • আঙুলের বিচ্ছিন্ন অংশটি পুনরায় জোড়া লাগানো যায়নি

বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ আবার সরকার গড়লে নিজের আঙুল কেটে কালি মন্দিরে অর্পণ করার মানত করেছিলেন। লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরে সেটাই করলেন ছত্তিশগড়ের বলরামপুরে এক যুবক। ৩০ বছরের ওই যুবক তাঁর আঙুল কেটে মন্দিরে দেবী কালীকে অর্পণ করেছিন।

ওই যুবকের নাম দুর্গেশ পান্ডে। ৪ জুন লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের প্রাথমিক ট্রেন্ডে কংগ্রেস এগিয়ে ছিল, সেটা জানতে পেরেই দুর্গেশ হতাশায় পড়ে যান। এরপর তিনি কালী মন্দিরে গিয়ে বিজেপির জয়ের প্রার্থনা করেন। পরে, পান্ডে যখন বিজেপিকে একক বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হতে দেখেন এবং এনডিএ ২৭২ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সংখ্যা অতিক্রম করে, তখন তিনি আনন্দিত হন এবং আবার কালী মন্দিরে যান যেখানে তিনি তাঁর বাম হাতের একটি আঙুল কেটে দেবীকে অর্পণ করেন।

এরপর ক্ষতস্থানে কাপড় বেঁধে রক্তপাত বন্ধ করার চেষ্টা করেন। পরে তাঁকে সামারির কমিউনিটি হেলথ সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে তাঁকে অম্বিকাপুর মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়। মেডিকেল কলেজে ডাক্তাররা রক্তপাত বন্ধ করার জন্য অপারেশন করেন। দুর্ভাগ্যবশত, চিকিৎসায় বিলম্বের কারণে তাঁরা তার আঙুলের বিচ্ছিন্ন অংশটি পুনরায় জোড়া লাগাতে পারেননি। পান্ডের অবস্থা এখন স্থিতিশীল এবং তিনি শঙ্কামুক্ত।

দুর্গেশ বলেন, 'কংগ্রেস এগিয়ে আছে দেখে আমি বিরক্ত হয়েছিলাম। কংগ্রেস সমর্থকরা খুব উত্তেজিত ছিল। আমি আমার গ্রামের কালী মন্দিরে গিয়েছিলাম, যার প্রতি পুরো গ্রামের বিশ্বাস আছে। আমিও এতে বিশ্বাস রেখেছিলাম এবং একটি ব্রত করেছিলাম। সেদিন সন্ধ্যায় যখন বিজেপি নির্বাচনে জিতেছিল, আমি মন্দিরে গিয়েছিলাম, আমার আঙুল কেটে দিয়েছিলাম। বিজেপি এখন সরকার গঠন করবে, কিন্তু তারা (এনডিএ) ৪০০ পার করলে আমি আরও খুশি হতাম।'

Advertisement
Advertisement