বাংলায় কে আসবে ক্ষমতায়। এদিন আজ তকের এক্সিট পোলে দেখা গেল বিজেপি ম্যাজিক ফিগার ক্রস করেছে। কাঁটায় কাটায় টক্কর চলেছে তৃণমূলের সঙ্গে। যদিও তৃণমূলও অনেক কাছাকাছি রয়েছে। ভোটের শতাংশ দুই দলের খুব কাছাকাছি। আজতকের এক্সিট পোলে দেখা গিয়েছে বিজেপি পেতে পারে ১৩৪-১৬০টি আসন, তৃণমূল পেতে পারে ১৩০-১৫৬টি আসন, অন্যান্য ০-২টি আসন।
অষ্টম দফার নির্বাচনে বিজেপি পাবে ১৩টি আসন, তৃণমূল পাবে ২২টি আসন, সপ্তম দফার নির্বাচনে বিজেপি পাবে ১৬টি আসন, তৃণমূল পাবে ১৮টি আসন।ষষ্ঠ দফার নির্বাচনে বিজেপি পাবে ২২ টি আসন, তৃণমূল পাবে ২১ টি আসন।
পঞ্চম দফার নির্বাচনে বিজেপি পাবে ২৫টি আসন, তৃণমূল পাবে ২০ টি আসন, তৃতীয় দফায় নির্বাচনে বিজেপি পাবে ১১টি, তৃণমূল পাবে ২০টি আসন। দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে কড়া টক্কর। বিজেপি পাবে ১৭টি আসন। তৃণমূল পাবে ১৩টি আসন। প্রথম দফার নির্বাচনে তৃণমূল পাবে ১০টি। বিজেপি পাবে ১৯টি। অনান্য পাবে ১টি আসন।
মোট ৮ দফার নির্বাচনে ফলপ্রকাশ হবে ২রা মে।এবার ২৯২টি আসনে ফল প্রকাশ হবে ২রা মে। ২টি আসনে করোনার জেরে প্রার্থী মৃত্যুর পরে ওই আসনে পরে নির্বাচন হবে।
এবারের নির্বাচনে সবথেকে উল্লেখযোগ্য নন্দীগ্রামের শুভেন্দু বনাম মমতার লড়াই। ভবানীপুর ছেড়ে এবার নন্দীগ্রাম আসন থেকে লড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপরীতে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।
এবারের নির্বাচনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর মতুয়া ভোট। সেই সঙ্গে রাজবংশী, আদিবাসী ভোট ফ্যাক্টরও কোন দিকে রয়েছে সেই দিকেও নজর রয়েছে সকলের।
এবারের নির্বাচনে রাজ্যে ২৯৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি। বাগমুণ্ডি আসনটি তারা ছেড়েছে জোটসঙ্গীদের উদ্দেশ্যে। অন্যদিকে, পাহাড়ে জিএনএলএফ সমর্থন দিয়েছে বিজেপিকে।
অন্যদিকে, ২৯১টি আসনের প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল। পাহাড়ের তিনটি আসন ছেড়েছে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা। কিন্তু সেখানে মোর্চা শিবির কার্যত দুই ভাগ। বিমল গুরুং ও বিনয় তামাং শিবির দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছে।
এবারের বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৈরি হয়েছে সংযুক্ত মোর্চা। বামদল গুলি, কংগ্রেস ও আব্বাস সিদ্দিকীর আইএসএফ মিলে নতুন জোট তৈরি করেছে। প্রত্যেক দলই প্রার্থী দিয়েছে।