scorecardresearch
 

'TMC-তে ভদ্রলোকের থাকা সম্ভব নয়,আরও অনেকে ছাড়বেন', রাজীবকে খোলাখুলি আহ্বান কৈলাসের

তিনি কেবল মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন, দলের সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দেননি, তাও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে এখন জোর আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। আর এই আবহেই গেরুয়া শিবিরে সরাসরি রাজ্যের প্রাক্তন বনমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরাজ্যে বিজেপির প্রধান কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বলেন, "রাজীবের মতো ভালো এবং সৎ নেতা-কে স্বাগত জানাতে তৈরি আছে বিজেপি।"

Advertisement
রাজীবকে স্বাগত জানাতে তৈরি বিজেপি রাজীবকে স্বাগত জানাতে তৈরি বিজেপি
হাইলাইটস
  • রাজীব ভাল এবং সৎ নেতা
  • স্বাগত জানাতে তৈরি বিজেপি
  • স্পষ্ট করলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়

তিনি কেবল মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন, দলের সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দেননি, তাও রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে এখন জোর আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। আর এই আবহেই গেরুয়া শিবিরে সরাসরি রাজ্যের প্রাক্তন বনমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। এরাজ্যে বিজেপির প্রধান কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বলেন, "রাজীবের মতো ভালো এবং সৎ নেতা-কে স্বাগত জানাতে তৈরি আছে বিজেপি।"

গোবলয়ের ভোটরঙ্গ এবার বাংলাতেও! একুশের নির্বাচনের চালিকাশক্তি কি জাতপাতের রাজনীতি?

রাজীবের ইস্তফা প্রসঙ্গে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাস বিজয়বর্গীয়  বলেন, "ওঁনার নিশ্চয় মনে হয়েছে যে তৃণমূলে কাজ করতে পারছেন না। কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো রাজ্যে মাফিয়ারাজ চালাচ্ছেন। আর এর জন্য মন্ত্রীরা কাজ করতে পারছেন না। আর যিনি আত্মমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তি তিনি  থাকতে পারবেন না তৃণমূলে। কারণ যাঁরা কাজ করতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারে তাঁরা কাজের সুযোগই পাচ্ছেন না।" এরপরেই কৈলাসকে বলতে শোনা যায়,  "আগামীদিনে আরও অনেকেই হয়তো তৃণমূল ছাড়বেন। কারণ তৃণমূলে তাঁদেরই  সম্মান মেলে যাঁরা ভ্রষ্টাচার, সিন্ডিকেটরাজ, মাফিয়াবাজির সঙ্গে যুক্ত।" 

'TMC থেকে লোক ভাঁড়িয়ে দল চালাচ্ছে', রাজীবের পদত্যাগে BJP কে নিশানা পার্থর

রাজীবের জন্য দলের দরজা খোলার কথা বললেও সবাইকে বিজেপি নিতে তৈরি নয় সেকথাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন কৈলাস। তাঁর কথায় যাঁরা সোনার বাংলা গড়তে চান তারাই কেবল ভারতীয় জনতা পার্টির অংশ হতে পারবেন। গোলি মারো স্লোগান নিয়েও মুখ খোলেন কৈলাস। বিজেপি ও তৃণমূল দুই দলের মিছিলে এই স্লোগনা উঠলেও কেবল বিজেপি কর্মীদেরই নিশানা করা হচ্ছে। এনিয়ে পুলিশ কমিশানরকে তিনি প্রশ্ন করবেন বলেও জানান কৈলাস। তবে দলের মিছিলে গোলি মারো স্লোগান ওঠার বিষয়টি সমর্থন করেননি বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা। 

Advertisement

 

Advertisement