বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা প্রত্যাহার মমতা সরকারের

একুশের বিধানসভা ভোটের আগে বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা প্রত্যাহার করে নিল রাজ্য সরকার। এই মর্মে রাজ্যের আইন দফতরের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে দার্জিলিং জেলা পুলিশকে। সূত্রের খবর, তিন জেলার নিম্ন আদালতগুলিতে থাকা বিমলের বিরুদ্ধে মোট ৭০ টি মামলা ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ভানুভবন, কালিম্পং, কার্শিয়াং-সহ বিভিন্ন জায়গায় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর ও হামলার ঘটনায় একাধিক মামলা ঝুলছে বিনয়ের নামে।

Advertisement
বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা প্রত্যাহার মমতা সরকারেরতিন জেলার নিম্ন আদালতগুলিতে থাকা বিমলের বিরুদ্ধে মোট ৭০ টি মামলা ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
হাইলাইটস
  • বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা প্রত্যাহার করে নিল রাজ্য সরকার
  • তিন জেলার নিম্ন আদালতগুলিতে থাকা বিমলের বিরুদ্ধে মোট ৭০ টি মামলা ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে
  • বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে যে সমস্ত মামলা রয়েছে, তার মধ্যে ইউএপিএ এবং ৩০২ ধারায় খুনের মামলা

ভোটের মুখে বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে থাকা একাধিক মামলা প্রত্যাহার করল রাজ্যে। একুশের বিধানসভা ভোটের আগে বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা প্রত্যাহার করে নিল রাজ্য সরকার। এই মর্মে রাজ্যের আইন দফতরের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে দার্জিলিং জেলা পুলিশকে। 

সূত্রের খবর, তিন জেলার নিম্ন আদালতগুলিতে থাকা বিমলের বিরুদ্ধে মোট ৭০ টি মামলা ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। 
ভানুভবন, কালিম্পং, কার্শিয়াং-সহ বিভিন্ন জায়গায় সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুর ও হামলার ঘটনায় একাধিক মামলা ঝুলছে বিনয়ের নামে।

মাস কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসে এই মোর্চা নেতা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন যেন তাঁর বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলি প্রত্যাহার করা নেওয়া হয়। ৩ বছর অজ্ঞাতবাসে থাকার পর গত অক্টোবর মাসের ২১ তারিখে একসময়ে পাহাড়ের একচ্ছত্র নেতা বিমল প্রকাশ্যে আসেন। হঠাৎই হাজির হন বিধাননগরের গোর্খা ভবনের সামনে।

বিমল গুরুংয়ের বিরুদ্ধে যে সমস্ত মামলা রয়েছে, তার মধ্যে ইউএপিএ এবং ৩০২ ধারায় খুনের মামলা। রাজনৈতিক মহলের মত বিমলের ইচ্ছানুসারে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা মামলাগুলি প্রত্যাহার করে নিল রাজ্য প্রশাসন। 

জেলাশাসকদের মাধ্যমে আদালতগুলিতে চিঠি পাঠিয়ে এই নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।আধিকারিকদের মধ্যে তৎপরতাও শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর। বিমল জানান তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যমন্ত্রীর আসনে দেখতে চান। পাশাপাশি লড়াই করতে চান তৃণমূলের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে। বাকপটুতার উপহারই কি পেলেন গুরুং?

POST A COMMENT
Advertisement