SIR Hearing: এবার শুরু হবে SIR হিয়ারিং, কাদের ডাকা হবে? জানাল কমিশন

আজ প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার লিস্ট। এরপর আগামিকাল থেকে শুরু হবে হিয়ারিং পর্ব। এই সময় কমিশনের পক্ষ থেকে কিছু ভোটারকে ডাকা হবে। তাদের কাছ থেকে চাওয়া হবে নির্দিষ্ট নথি। সেটা দেখাতে পারলেই নাম থাকবে ভোটার লিস্টে। 

Advertisement
এবার শুরু হবে SIR হিয়ারিং, কাদের ডাকা হবে? জানাল কমিশনSIR হিয়ারিং
হাইলাইটস
  • আজ প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার লিস্ট
  • এরপর আগামিকাল থেকে শুরু হবে হিয়ারিং পর্ব
  • এই সময় কমিশনের পক্ষ থেকে কিছু ভোটারকে ডাকা হবে

আজ প্রকাশিত হতে চলেছে খসড়া ভোটার লিস্ট। এরপর আগামিকাল থেকে শুরু হবে হিয়ারিং পর্ব। এই সময় কমিশনের পক্ষ থেকে কিছু ভোটারকে ডাকা হবে। তাদের কাছ থেকে চাওয়া হবে নির্দিষ্ট নথি। সেটা দেখাতে পারলেই নাম থাকবে ভোটার লিস্টে। 

এখন প্রশ্ন হল, কাদের ডাকা হবে হিয়ারিংয়ে? আর সেই বিষয়টা নির্দিষ্ট করে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই ঝটপট বিষয়টা সম্পর্কে জেনে নিন। 

২০০২ ভোটার লিস্টে নাম নেই
অনেকেরই ২০০২ সালের ভোটার লিস্টে নাম নেই। তাদের অনেককেই কমিশন প্রয়োজনে ডাকতে পারে। অতিরিক্ত যাচাইয়ের জন্য তাদের ডাকা হতে পারে বলে খবর। সেক্ষেত্রে কমিশনের পক্ষ থেকে যেই ১১টি নথি চাওয়া হয়েছিল, তার মধ্যে একটি দেখাতে হবে। তাহলেই হবে কাজ বলে জনা যাচ্ছে।

বাবা-মায়ের কারও নাম না থাকলে
অনেকেরই বাবা-মায়ের বা ঠাকুমা-ঠাকুরদার নাম ২০০২ ভোটার লিস্টে নেই। এমনকী তাদের নামও নেই ভোটার তালিকায়। আর এমন পরিস্থিতিতে তাদেরও হিয়ারিংয়ে ডাকা হবে। সেক্ষেত্রে আধার ছাড়া যে কোনও একটি ১১টি নথির মধ্যে একটি দেখাতে হবে। তাহলেই নাম থাকবে ফাইনাল ভোটার লিস্টে। 

ভুল তথ্য দিলেও ডাক পাবেন
অনেকেই SIR-এর ক্ষেত্রে ভুল তথ্য দিয়ে ফর্ম ফিলআপ করেছেন। আর এই ভুলটা করলেই কমিশন ডাকবে। সেক্ষেত্রে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। এমন পরিস্থিতিতে আপনাকে হিয়ারিংয়ে গিয়ে সঠিক তথ্য দিতে হবে।

ফর্মে তথ্য বুঝতে সমস্যা
অনেকেই ফর্ম এমনভাবে লিখেছেন, যেটা বুঝতে সমস্যা হয়েছে বিএলও-এর। সেক্ষেত্রে ইআরও-ও যদি সেই তথ্য বুঝতে না পারেন, তাহলে সমস্যা হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কমিশন ডাকতে পারে হিয়ারিং-এ।

বাবা মায়ের বয়সের ব্যবধান ১৫ বছরের বেশি
কমিশনের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে জানান হয়েছে যে বাবা-মায়ের বয়সের ব্যবধান ১৫ বছর বা তার বেশি হলে ডাকা হতে পারে ভোটারকে। তাদের কাছ থেকে নথি যাচাই করে দেখা হবে বলেই জানা গিয়েছে। 

এছাড়া কোনও কিছু নিয়ে যদি কমিশনের সন্দেহ হয়, তাহলে ভোটারকে ডাকা হতে পারে হিয়ারিংয়ের জন্য। 

Advertisement

কী করতে হবে? 
হিয়ারিং নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। বরং আগেভাগে ডকুমেন্ট গুছিয়ে নিন। নিজের দাবির স্বপক্ষে প্রমাণ দেখাতে পারলেই দেখবেন সব সমস্যার সহজ সমাধান করা যাবে। ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হতে চলা ফাইনাল ভোটার লিস্টেও থাকবে আপনার নাম।

 
   
 

POST A COMMENT
Advertisement