Advertisement
কলকাতা

বর্ষবরণে মদের চাহিদা কেমন? বিক্রেতারা জানাচ্ছেন...

  • 1/7

নতুন বছর সেলিব্রেট করার জন্য বর্ষবরণের উৎসবে ইতিমধ্যেই মেতে উঠেছেন হাজার হাজার মানুষ। শীতের আমেজ গায়ে মেখে, করোনার আতঙ্কে মুখ ঢেকে তবুও লাইন দিচ্ছেন মদের দোকানে। আগামী দিনে দোকান বন্ধ থাকলে উৎসব জমবে কী ভাবে!

  • 2/7

নভেম্বরেই পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী সুখবর পেয়েছেন সুরাপ্রেমীরা! মাঝ-নভেম্বরের মধ্যরাত থেকে এ রাজ্যে এক ধাক্কায় অনেকটাই কমে যায় মদের দাম। মূলত ভারতে তৈরি হওয়া বিলিতি মদের দাম কমিয়েছে রাজ্য আবগারি দফতর। রম, হুইস্কি, ভদকা বা বিয়ার— সবেরই দাম বেশ কিছুটা করে কমেছে।

  • 3/7

কিন্তু দাম কমলেও বছর শেষে মদের দোকানে তেমন একটা ভিড় চোখে পড়ল না কোথাও। ব্যপার কী! কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ ও শহরতলির দোকানগুলিতে ঢুঁ মেরে জানা গেল আসল কারণ।

Advertisement
  • 4/7

বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, দাম কমার পর থেকে মদের বিক্রি কিছুটা বেড়েছে। তবে বড়দিনের আগে যত বিক্রি হয়েছে, সে তুলনায় বছর শেষের অন্তিম লগ্নে বিক্রিতে তেমন জোয়ার আসেনি। বিক্রেতাদের দাবি, আর পাঁচটা উইক এন্ডের মতোই মদ বিক্রি হচ্ছে।

  • 5/7

তাহলে কি ওমিক্রনের ভয়ে সুরাপ্রেমীরা বর্ষবরণের উৎসবে মদ সরিয়ে রাখছেন? মোটেই তা নয়! কসবার বাসিন্দা এক ক্রেতা জানান, ৩০ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত একাধিক খানা-পিনা, পার্টির পরিকল্পনা রয়েছে। সেই মতো মাসের শুরু থেকেই একটু একটু করে কিনে রাখা হয়েছে। ‘একবারে একবাক্স কেনা যায় নাকি’, জানান ওই ক্রেতা।

  • 6/7

বিধাননগরের এক বাসিন্দা জানান, ৩১ ডিসেম্বরে অন্যান্য বছরের মতোই আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে রাতভর আড্ডার ইচ্ছে রয়েছে। তবে করোনা আবার যে ভাবে বাড়তে শুরু করেছে, তাতে অনেকেই হয়তো একত্রিত হতে পারবেন না বা চাইবেন না। তাই পানের আয়োজনও এবার সামান্যই।

  • 7/7

রাজ্যে অন্যান্য মদের তুলনায় বিয়ারের বিক্রিটাই সব সময় বেশি হয়। নিম্নচাপ কাটিয়ে ঝুপ করে ঠাণ্ডা পড়তেই কিছুটা বিক্রি কমেছে বিয়ারেরও। সব মিলিয়ে উৎসবের আবহে মদের বিক্রি কমেনি ঠিকই, তবে বাড়েওনি।

Advertisement