মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাতে রেখেছেন স্বরাষ্ট্র এবং পার্বত্য বিষয়ক, কর্মিবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার, স্বাস্থ্য এবং পরিবারকল্যাণ, ভূমি এবং ভূমি সংস্কার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন।
বেচারাম মান্নাকে দেওয়া হয়েছে শ্রম দফতরের দায়িত্ব। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
বুলু চিক বরাইক অনুন্নত শ্রেণীকল্যাণ এবং উপজাতি উন্নয়নের দায়িত্বে। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে দেওয়া হয়েছে পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর। সেইসঙ্গে স্বাস্থ্য, ভূমি ও ভূমি রাজস্ব এবং উদ্বাস্তু ও পুনর্বাসন।
হুমায়ুন কবীরকে কারিগরি শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের ভার দেওয়া হয়েছে। তাঁকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে শিল্প এবং বাণিজ্যমন্ত্রী দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পরিষদীয় মন্ত্রীর দায়িত্বও তিনি সমালাবেন।
রত্না দে নাগকে দেওয়া হয়েছে পরিবেশ, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি দফতর। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাবিনা ইয়াসমিন সেচ এবং জলপথের দায়িত্ব সামলাবেন। সেইসঙ্গে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরও তিনি দেখবেন। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রী।
সন্ধ্যারানি টুডু পেয়েছেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন এবং পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
দফতর বন্টন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়য়। রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ৪৩। আজ, সোমবার তাঁরা শপথ নিয়েছেন।
সুব্রত সাহা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যানপালন দফতর। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী তিনি।