scorecardresearch
 
Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

একদা মমতার ছায়াসঙ্গী, আজ বিরোধী দলনেতা, কেমন শুভেন্দুর সফর?

Suvendu
  • 1/10

শুভেন্দু অধিকারীর বাবা শিশির অধিকারী কংগ্রেসি ঘরানার নেতা। দুই ,দশকেরও বেশি সময় ধরে কাঁথি পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। তবে তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই শুভেন্দু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিশ্বস্ত সৈনিক হিসেবে রাজ্য রাজনীতিতে জায়গা করে নেন। 

Suvendu
  • 2/10

২০০৭ সাল থেকে জমি অধিগ্রহণ ইস্যুতে রাজ্য-রাজনীতির চরিত্র বদলাতে শুরু করে। নন্দীগ্রামে জমি আন্দোলন শুরু হয়। তৃণমূলের তরফে সেই আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন শুভেন্দু। 

Suvendu
  • 3/10

সেই থেকে মেদিনীপুরের গণ্ডী ছাড়িয়ে রাজ্য-রাজনীতিতে এক উল্লেখযোগ্য মুখ হয়ে ওঠেন শিশির-পুত্র। 

Advertisement
Suvendu
  • 4/10

 ২০০৯ সাল। লোকসভা ভোটে তৃণমূলের টিকিটে প্রার্থী হয়ে দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে পরাজিত করেন শুভেন্দু। সিপিএম-এর দাপুটে নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে হারানো শুভেন্দুর রাজনৈতিক জীবনের এক অন্যতম সাফল্য। 

Suvendu
  • 5/10

এরপর ২০১১ সালে রাজ্যে ক্ষমতায় আসে তৃণমূল কংগ্রেস। ঘাসফুল শিবিরের প্রথম সারির নেতা হয়ে ওঠেন তিনি। শুভেন্দুকে জঙ্গলমহলের পর্যবেক্ষক করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

Suvendu
  • 6/10

 ২০১৬ সালে শুভেন্দুকে নন্দীগ্রাম বিধানসভা আসনে প্রার্থী করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেকর্ড ভোট পেয়ে জেতেন শুভেন্দু। হন রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য। 

Suvendu
  • 7/10

তবে শুভেন্দুর সঙ্গে দলের দূরত্ব বাড়তে থাকে তারপর থেকেই। শুভেন্দু বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর অভিযোগ করেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূল দল পরিচালনা করেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বজনপোষণ করছেন। মমতা, অভিষেক ও তৃণমূলের একাধিক নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগও আনেন তিনি। 

Advertisement
Suvendu
  • 8/10

২০২১ বিধানসভা ভোটের ঠিক আগে ঘাসফুল শিবির ছেড়ে পদ্ম শিবিরে নাম লেখান শুভেন্দু। রাজ্যে বিজেপির প্রচারের অন্যতম মুখ হয়ে ওঠেন তিনি। নিজে নন্দীগ্রাম থেকে দাঁড়ান। তাঁর প্রতিপক্ষ ছিলেন খোদ তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Suvendu
  • 9/10

সেই কেন্দ্রে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয় মমতা-শুভেন্দুর। স্বল্প ভোটের ব্যবধানে হলেও শেষ হাসি হাসেন তিনি। তবে রাজ্যে ২০০-রও বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফেরে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে বিজেপি। 

Suvendu
  • 10/10

আজ বিরোধী দলনেতা হিসেবে শুভেন্দুর নাম ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ।
 

Advertisement