সারাবছর ভিড় থাকে পেট্রাপোল সীমান্তে। দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর পেট্রাপোল দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে পণ্য আমদানি ও রফতানি হয়। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
তবে বাংলাদেশে আন্দোলনের জেরে রবিবার পর্যন্ত বাংলাদেশের সঙ্গে পণ্য আমদানি ও রফতানি কার্যত বন্ধ ছিল। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
তবে বছরের অন্য সময় চেহারাটা আদৌ এমন থাকে না। ট্রাক, গাড়িতে গমগম করে পেট্রাপোল। কর্মব্যস্ত থাকেন কর্তব্যরত বিএসএফ জওয়ানরা। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
বাংলাদেশে হিংসা ছড়িয়েছে গত কয়েকদিন ধরেই। সেই অশান্তির কথা মাথায় রেকে শনিবার সকাল ১০টার পর থেকে পণ্য রফতানি কার্যত বন্ধ। কেবলমাত্র পচনশীল পণ্যের কিছু ট্রাক বেনাপোলে ঢুকছে। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
এদিকে আমদানি রফতানি বন্ধ হওযার ফলে চিন্তিত ব্যবসায়ীরা। কবে বাংলাদেশ থেকে এদেশে জিনি আনতে পারবে ও কবে এদেশ থেকে বাংলাদেশে জিনিসপত্র যাবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন বিক্রেতারা। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
যদিও রবিবার পচনশীল পণ্যের কিছু ট্রাক বেনাপোলে ঢুকছে। তবে বাকি ট্রাক ফিরে যেতে শুরু করে। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
প্রসঙ্গত, ভারত খেকে বাংলাদেশে যায় পেঁয়াজ, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, সূর্যমুখী ও সয়াবিন তেলসহ ভোজ্য-তেল, চিনি, মধু, চিপস, বিস্কুট, চকলেট ও ক্যান্ডি জাতীয় খাবার। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
আবার বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসে পাট, পাটজাত দ্রব্য, সাবান, গার্মেন্টস সামগ্রী, ব্যাটারি, মাছ, কেমিক্যাল, এসি ও ফ্রিজ রপ্তানি হয় ভারতে। (ছবি সৌজন্য : অর্ঘ্য ঘোষ)
প্রসঙ্গত, কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ। রাস্তায় রাস্তায় বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। যার জেরে স্তব্ধ হয়ে যায় বাংলাদেশ।