কলকাতার রসগোল্লা খেতে দিল্লি থেকে ছুটে এলেন সাহেব। না ঠিক ছুটে না, আসলে তিনি এলেন বিমানে করে। তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করলেন রসগোল্লা। তারপর খেলেন রসমালাই। যা তাকে কলকাতার মিষ্টির প্রেমে আরও বেশি করে ফেলে দিয়েছে। ছবি: গেটি ইমেজেস
তিনি ভারতে ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্য়ালেক্স এলিস। এসেছিলেন কলকাতার কে সি দাসের রসগোল্লা খেতে। রসগোল্লা খাওয়ার পর নিজের অভিজ্ঞতা লিখেছেন টুইটারে। আরও চমক আছে। তিনি বাংলায় টুইট করেছেন। কলকাতার মিষ্টিকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন।
ছবি: গেটি ইমেজেস
টুইটে তিনি লিখেছেন, ভারতের সবথেকে মিষ্টি শহর কলকাতায় এসে বড়ই আনন্দিত আমি। এখানকার এসপ্ল্যানেডের কে সি দাসের আউটলেটে আমি চেখে দেখলাম দারুণ স্বাদের 'বাংলার রসগোল্লা'। ছবি সৌজন্য: ধীমান দাসের ফেসবুক
ভারতের সবথেকে মিষ্টি শহর কলকাতায় এসে বড়োই আনন্দিত আমি। এখানকার এসপ্লানেডের কে. সি. দাসের আউটলেটে আমি চেখে দেখলাম দারুণ স্বাদের "বাংলার রসগোল্লা"। pic.twitter.com/m2tirphBML
— Alex Ellis (@AlexWEllis) September 26, 2021
রবিবার তিনি কলকাতায় এসেছিলেন যেন রসগোল্লা খাওয়ার জন্যই। সেই রসগোল্লা খেয়ে তিনি মুগ্ধ। কে সি দাসের কর্ণধার ধীমান দাসকে বলেন, "অসাধারণ।" এরপর জানতে চান অসাধারণের বাইরে আর কী থাকতে পারে। ছবি সৌজন্য: ধীমান দাসের ফেসবুক
তখন তাঁকে দেওয়া হয় রসমালাই। এবং সেই রসমালাই খেয়ে তিনি প্রশংসা করার শব্দ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। ছবি: গেটি ইমেজেস
লন্ডনে যদি ওই প্রতিষ্ঠানের একটা শাখা খোলা যেত, ভালই হত! ভাবছিলেন ভারতের ব্রিটিশ হাইকমিশনার। কে সি দাসের রসগোল্লা ব্যাপারে রীতিমতো পড়াশোনা করে এসেছিলেন। সোমবার সে কথাই জানাচ্ছিলেন কে সি দাসের কর্ণধার ধীমান দাস। ছবি সৌজন্য: ধীমান দাসের ফেসবুক
রসগোল্লা খেয়ে তো পাগলপারা অবস্থা সাহেবের। আর তারপর রসমালাই। আর তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ধীমানবাবুকে আমন্ত্রণ করেছেন নৈশভোজে। ছবি: গেটি ইমেজেস
যে যে জিনিসগুলো নাম করলেই কলকাতার কথা ভেসে আসে, তার মধ্যে রসগোল্লা অন্যতম, সন্দেহ নেই। ছবি: গেটি ইমেজেস
তিনি সেখান বেশ কিছুক্ষণ ছিলেন। গল্প করেন। ধীমানবাবু তাঁকে উপহার হিসেবে প্যাকেটে মুড়ে রসগোল্লা তুলে দিয়েছেন। ছবি: গেটি ইমেজেস
লন্ডনের রাস্তায় আমি দেখতে চাই কে সি দাসের দোকান। ধীমানবাবুকে অনেকটা এমনই বলেছেন তিনি। ছবি সৌজন্য: ধীমান দাসের ফেসবুক