scorecardresearch
 

Adenovirus: অ্যাডেনোভাইরাস? ২৪ ঘণ্টায় ৫ শিশুর মৃত্যু কলকাতায়

রাজ্যে, বিশেষত কলকাতায় অ্যাডেনোভাইরাসের ক্রমেই বাড়ছে। গত ২৪ ঘন্টায় পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়েছে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে। ওই শিশুদের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে তাদের। তবে মৃত্যুর কারণ অ্যাডেনোভাইরাস কিনা, সে বিষয়ে চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন। ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে শহরজুড়ে হাসপাতালে ভর্তি কম করেও পাঁচশো জন।

Advertisement
প্রতীকী ছবি। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • রাজ্যে, বিশেষত কলকাতায় অ্যাডেনোভাইরাসের আতঙ্ক ক্রমেই বাড়ছে।
  • গত ২৪ ঘন্টায় পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়েছে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে।

রাজ্যে, বিশেষত কলকাতায় অ্যাডেনোভাইরাসের আতঙ্ক ক্রমেই বাড়ছে। গত ২৪ ঘন্টায় পাঁচ শিশুর মৃত্যু হয়েছে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে। ওই শিশুদের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে তাদের। তবে মৃত্যুর কারণ অ্যাডেনোভাইরাস কিনা, সে বিষয়ে চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন। ভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে শহরজুড়ে হাসপাতালে ভর্তি কম করেও পাঁচশো জন। একজন আধিকারিক জানিয়েছেন যে, পাঁচটি শিশুর মধ্যে দুটি শিশু কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিল। 

অন্য তিনটি শিশু ডক্টর বিসি রায় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ পেডিয়াট্রিক সায়েন্সে ছিল। ওই কর্মকর্তা বলেন, পাঁচ শিশুর সবাই নিউমোনিয়ায় মারা গেছে। আমরা এখনও অ্যাডেনোভাইরাসের কারণে মারা গেছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে নমাস বয়সী মেয়েটির পরীক্ষার রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছি। মঙ্গলবার এক স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন যে, শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে কলকাতার সরকারি হাসপাতালে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী হুগলি জেলার চন্দ্রনগরের নয় মাস বয়সী একটি শিশু কলকাতা মেডিকেল কলেজে মারা গেছে, অন্য একটি শিশু ডক্টর বিসি রায় পোস্টগ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ পেডিয়াট্রিক সায়েন্সে মারা গেছে। সোমবার উভয়ের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে বলে ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ওই শিশুদের অন্য জেলার হাসপাতাল থেকে রেফার করা হয়েছে।

জ্বর এবং শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে শিশুদের মৃত্যু নিয়ে ক্রমেই আতঙ্ক ছড়াচ্ছে রাজ্যে। গত তিন দিনে যে পাঁচটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তাদের প্রত্যেকেরই বয়স দু’বছরের নীচে। মঙ্গলবার সকালে মেডিক্যাল কলেজে যে শিশুটির মৃত্যু হয়েছে, তার বয়স ৬ মাস। নাম আদিত্য দাস। হাসপাতাল সূত্রে খবর, জন্ম থেকেই হার্টের সমস্যা ছিল ওই শিশুর। হৃদ্‌যন্ত্রে ছিদ্র থাকায় চিকিৎসা চলছিল। গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই সে হাসপাতালে ভর্তি। ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁকে মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয়। মেডিক্যাল কলেজে আরও একটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে সোমবার রাতে। 

Advertisement

আরও পড়ুন-অ্যাডেনোভাইরাস-মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ? নবান্নে জরুরি বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী

 

TAGS:
Advertisement