কলকাতা এবং হাওড়া ইলেকশনে কোনও ফিল্মস্টারদের প্রার্থী করা হবে না। তাঁরা বড় বড় নির্বাচনে লড়বেন।দলের কর্মীরা এই নির্বাচনগুলিতে লড়বেন। বিজেপির সদ্য অপসারিত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি তথা বিজেপি জাতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ এ কথা জানিয়েছেন।
আর্থিক লেনদেনের পাল্টা
বিজেপির বিরুদ্ধে আর্থিক লেনদেনের অভিযোগ নিয়েও মুখ খুলেছেন তিনি। তাঁর দাবি, কারা এমন দাবি করছে, তা প্রমাণের দায়িত্ব তাদের। মানুষের সামনে ভালো সাজতে কিছু অভিযোগ করে দিলেই হলো। কিন্তু সেই মন্তব্যের জন্য কাগজপত্র, প্রমাণ দিতে হবে। অন্যথায় এটা শুধু দলের জন্য নয়, সমাজের জন্যও ঠিক নয়। অত্য়ন্ত ক্ষতিকর।
আবর্জনা সরাতে হবে
পার্টি থেকে সমস্ত আবর্জনা সরানোর জন্য রাহুল সিনহার মন্তব্যকে সমর্থন জানিয়ে দিলীপবাবু বলেন, তিনি সঠিক কথা বলেছেন। আবর্জনা অপসারণ করা উচিত। দল প্রকৃত কর্মীদের পাশে থাকবে। আবর্জনা আসে এবং সরে যায়। সবাই ক্ষমতায় থাকার জন্য ব্যবহার করে। ক্ষমতা না থাকায় অনেকেই সমস্যায় পড়েছেন।
বৈঠকে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এসেও কোনও লাভ নেই
বৈঠকে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এসেও কোনও লাভ নেই বলে দাবি তাঁর। তিনি বলেন, এখানে মিটিং করে কি লাভ হবে? এটা গোয়াতেই করা উচিত। তাঁর সমর্থকরা সব গোয়াতে। এখানে এসে এক কাপ চা খেয়ে ফটো সেশন করার রেজাল্ট কি হবে! অনেক লোকই এসেছিলেন গত লোকসভা নির্বাচনের আগে। অনেকেই এখানে এসে ফটো সেশন করেছিলেন। এখন ওই জায়গাগুলিতে একজন ঝাড়ুদারও নেই।
যথাসময়ে প্রার্থী ঘোষণা
কোলকাতা এবং হাওড়া নির্বাচনের জন্য সঠিক সময়ে প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। প্রস্তুতি চলছে। একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের জন্য দায়িত্ব ভাগ করা হয়েছে।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য বিজেপি কর্মীদের আস্থার স্তরের উপর
দেখা যাক আমাদের আত্মবিশ্বাসের মাত্রা কমে গেছে কি না। আমাদের কর্মীদের আত্মবিশ্বাস তাদের থেকে অনেক বেশি, যারা সবাই পুলিশ নিয়ে চলাফেরা করছে এবং মানুষকে হয়রানি করছে। কারণ তারা নিজেদের সামর্থ্য দিয়ে লড়াই করে।