scorecardresearch
 

Haimanti-Kuntal-soma: 'সোমাকে নিয়ে কুন্তল তো...', নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বিস্ফোরক দলপতির 'দ্বিতীয় বউ' হৈমন্তী

নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Scam) এই মুহূর্তে দুই রহস্যময়ী নারী যাবতীয় চর্চার কেন্দ্রে। একজন সোমা চক্রবর্তী, অন্যজন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়। প্রথমজনকে ইতিমধ্যেই ইডি তলবও করেছে। বেশ কিছু তথ্যও উঠে এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। কুন্তলের অ্যাকাউন্ট থেকে সোমার অ্যাকাউন্টে লক্ষ লক্ষ টাকাও গিয়েছে বলে ইডি সূত্রে উঠে এসেছে তথ্য।

Advertisement
ছবি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত। ছবি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
হাইলাইটস
  • নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Scam) এই মুহূর্তে দুই রহস্যময়ী নারী যাবতীয় চর্চার কেন্দ্রে।
  • একজন সোমা চক্রবর্তী, অন্যজন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়।

নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Scam) এই মুহূর্তে দুই রহস্যময়ী নারী যাবতীয় চর্চার কেন্দ্রে। একজন সোমা চক্রবর্তী, অন্যজন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়। প্রথমজনকে ইতিমধ্যেই ইডি তলবও করেছে। বেশ কিছু তথ্যও উঠে এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। কুন্তলের অ্যাকাউন্ট থেকে সোমার অ্যাকাউন্টে লক্ষ লক্ষ টাকাও গিয়েছে বলে ইডি সূত্রে উঠে এসেছে তথ্য।

আর দ্বিতীয়জন অর্থাৎ হৈমন্তী হলেন গোপাল দলপতির দ্বিতীয় স্ত্রী। যাঁর নাম প্রথম সামনে এনেছেন কুন্তল ঘোষই। এবার সেই হৈমন্তীই সরব কুন্তল-সোমাকে নিয়ে। হৈমন্তীর বক্তব্য, বারবার কুন্তল তাঁর নাম নিয়ে সরব হয়েছেন, অথচ চেপে যাচ্ছেন সোমা-প্রসঙ্গ। একটি সংবামাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হৈমন্তীর কথায়, ‘সোমাকে নিয়ে কুন্তল তো পুরোপুরি নীরব’। 

আরও পড়ুন-নিরাপত্তার প্রশ্নে হাত তুলে নিল পুলিশ, অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যেতে পারবে ED ?

দক্ষিণ কলকাতার একটি পার্লারের মালিক সোমা চক্রবর্তী। ইডি সূত্রে খবর, কুন্তল ঘোষের অ্যাকাউন্ট থেকে এই সোমার অ্যাকাউন্টে ৫০ লক্ষ টাকা গিয়েছে। চার দফায় এই টাকা লেনদেন হয়েছে। এক দফায় ৩০ লক্ষ, বাকি টাকা তিন দফায়। আরও টাকা লেনদেন হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখতে দু’জনের অ্যাকাউন্টে নজর ইডির। প্রশ্ন উঠছে, কুন্তলের টাকা কি সোমার পার্লারে খাটানো হত? ইডি সূত্রে খবর, দক্ষিণ কলকাতার পাশাপাশি বিধাননগরেও পার্লার রয়েছে সোমার। দক্ষিণ কলকাতার অভিজাত আবাসনে ফ্ল্যাট রয়েছে। রয়েছে বিলাসবহুল গাড়িও।

হৈমন্তীর বক্তব্য, “যখন বলা হচ্ছে সোমা চক্রবর্তী কে, তার উত্তর দিচ্ছে (কুন্তল) না। অথচ আমার নামে ১০৮টা কথা বলে গিয়েছে। ইডি সূত্রে তো দাবিও করা হয়েছে, সোমার কুন্তলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে। এত বড় কথার পরও কেন চুপ? হৈমন্তীর দাবি, তিনি চক্রান্তের শিকার হচ্ছেন। হৈমন্তীর কথায়, “মানুষ বুঝুক। আমাকে ফাঁসানোর জন্য কীরকম চক্রান্ত হচ্ছে। যেখানে আমার কোনও ভূমিকাই নেই।”

Advertisement

 

Advertisement