scorecardresearch
 

Madhyamik Exam 2024: ফাঁস ইতিহাস প্রশ্নও, 'লিক' চলছেই মাধ্যমিকে, আরও ৩ জনের পরীক্ষা বাতিল

মাধ্যমিকের প্রশ্ন ফাঁস কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না। পরীক্ষার তৃতীয় দিনেও প্রশ্নপত্র ফাঁস। আজও মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র তুলে সোশ্যাল সাইটে ভাইরালের অভিযোগ। যার জেরে ৩ পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। অভিযোগ প্রশ্নপত্র এ ব্যবহার করা কোডগুলি blur করে প্রশ্নপত্রের ছবি সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল করার চেষ্টা করা হয়।

Advertisement
মাধ্যমিক। প্রতীকী ছবি। মাধ্যমিক। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • মাধ্যমিকের প্রশ্ন ফাঁস কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না।
  • পরীক্ষার তৃতীয় দিনেও প্রশ্নপত্র ফাঁস।

মাধ্যমিকের প্রশ্ন ফাঁস কিছুতেই রোখা যাচ্ছে না। পরীক্ষার তৃতীয় দিনেও প্রশ্নপত্র ফাঁস। আজও মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র তুলে সোশ্যাল সাইটে ভাইরালের অভিযোগ। যার জেরে ৩ পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। অভিযোগ প্রশ্নপত্র এ ব্যবহার করা কোডগুলি blur করে প্রশ্নপত্রের ছবি সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল করার চেষ্টা করা হয়। তা সত্ত্বেও পর্ষদ ঐ দিন পরীক্ষার্থীকে চিহ্নিত করে ফেলল।

মালদা জেলারই তিন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল। গত তিনদিনের মাধ্যমিক পরীক্ষায় এখনও পর্যন্ত মোট ১৭ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। কী করে মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্র পর্যন্ত ঢুকে গেল ওই তিন পরীক্ষার্থী তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শুক্রবার থেকে রাজ্যে শুরু হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। ৯ লক্ষেরও বেশি পরীক্ষার্থী এ বারের মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে নিরাপত্তা নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। প্রশ্ন ফাঁস রুখতে প্রশ্নপত্রের উপরেই কোডের ব্যবহার করা হয়েছে। যে কোডের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের চিহ্নিত করা যাবে কোন পরীক্ষার্থীর প্রশ্নপত্র সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হয়েছে। প্রশ্নপত্রের প্রত্যেকটি পাতায় এই কোডের ব্যবহার করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

আরও পড়ুন

মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে এবার প্রতিটি প্রশ্নপত্রে নির্দিষ্ট গোপন কোড লুকিয়ে রেখেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদের তরফে আগেই জানানো হয়েছিল, কোনও প্রশ্নপত্র প্রকাশ্যে এলে তার গোপন কোড থেকে কে প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছে তা সহজেই সনাক্ত করা যাবে। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রশ্ন ফাঁস করতে পিছপা হচ্ছে না অভিযুক্তরা।

সোমবার তৃতীয় দিনের পরীক্ষাতেও প্রশ্ন ফাঁস হয়ে গেল। বাতিল করা হয় এক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা। ওই পরীক্ষার্থী ও তার পরিবারের অভিযোগ, দ্বিতীয় দিনের পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে দিয়ে বাড়ি ফিরেছিল সে। প্রশ্নপত্র ফাঁস করে দেওয়ার ঘটনায় সে কোনওভাবেই যুক্ত ছিল না। কোন কিছুই তার কাছ থেকে উদ্ধার হয়নি। তারপর তৃতীয় দিনের পরীক্ষা সোমবারের বিদ্যালয়ে যায়। প্রশ্নপত্র তার হাতে দেওয়া হয়। এরপর বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তার এডমিট কার্ড নিয়ে নেন এবং তার পরীক্ষা বাতিল করে দেন প্রশ্নপত্র ফাঁস করার অভিযোগে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলে জানিয়েছেন ওই পরীক্ষার্থীর অভিভাবকরা। 

Advertisement

প্রশ্নপত্র ফাঁস করার ঘটনায় মালদা জেলারই তিন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। গত তিনদিনের মাধ্যমিক পরীক্ষায় এখনও পর্যন্ত মোট ১৭ জন পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করল পর্ষদ। কী করে মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্র পর্যন্ত ঢুকে গেল ওই তিন পরীক্ষার্থী তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

Advertisement