Metro Railway: নোয়াপাড়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো কবে থেকে? দখলে রেলের জমি

নোয়াপাড়া এবং বিমানবন্দরের মধ্যে ১৬.৮ কিলোমিটার স্ট্রেচটি চলতি বছরের শেষ নাগাদ চালু হওয়ার কথা। কিন্তু যশোর রোড এবং দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে ১০০টিরও বেশি অস্থায়ী দোকান সরাতে হবে। না হলে ওই রুটের মেট্রো চালু করা যাবে না। কিন্তু তা নিয়েই আপাতত জটিলতা শুরু হয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জায়গা দখল করে তৈরি হওয়া ওই দোকানঘরগুলি না সরলে ওই কাজ শেষ করা যাবে না। 

Advertisement
নোয়াপাড়া-এয়ারপোর্ট মেট্রো কবে থেকে? দখলে রেলের জমিফাইল ছবি।
হাইলাইটস
  • নোয়াপাড়া এবং বিমানবন্দরের মধ্যে ১৬.৮ কিলোমিটার স্ট্রেচটি চলতি বছরের শেষ নাগাদ চালু হওয়ার কথা।
  • কিন্তু যশোর রোড এবং দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে ১০০টিরও বেশি অস্থায়ী দোকান সরাতে হবে।

নোয়াপাড়া এবং বিমানবন্দরের মধ্যে ১৬.৮ কিলোমিটার স্ট্রেচটি চলতি বছরের শেষ নাগাদ চালু হওয়ার কথা। কিন্তু যশোর রোড এবং দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের মধ্যে ১০০টিরও বেশি অস্থায়ী দোকান সরাতে হবে। না হলে ওই রুটের মেট্রো চালু করা যাবে না। কিন্তু তা নিয়েই আপাতত জটিলতা শুরু হয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জায়গা দখল করে তৈরি হওয়া ওই দোকানঘরগুলি না সরলে ওই কাজ শেষ করা যাবে না। 

বেশিরভাগ দোকান একটি বাজারে। বাজারটি স্থানীয়ভাবে এইচএমভি বাজার নামে পরিচিত। মেট্রো জানিয়েছে, এলিভেটেড করিডোর ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করার আগে স্টলগুলি সরানো দরকার, ভূগর্ভস্থ নির্মাণ শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয়। যশোর রোড থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রো লাইন মাটির নিচে চলে গেছে।

আরও পড়ুন-অ্যাডেনোভাইরাস? জ্বর-শ্বাসকষ্টে রাজ্যে মৃত আর ৫ শিশু, পরিস্থিতি উদ্বেগের

মেট্রোর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, হিসেব অনুযায়ী ১২৭টি দখল করা জায়গায় দোকান রয়েছে। ওই দোকানগুলি দ্রত না সরানো হলে এই বছরের শেষ নাগাদ নোয়াপাড়া-বিমানবন্দর অংশে বাণিজ্যিক পরিষেবা শুরু করা সম্ভব নয়। দোকানদাররা জানিয়েছেন, তাঁরা কোনও লিখিত বিজ্ঞপ্তি পাননি। কিন্তু ঠিকাদারের জন্য কাজ করা লোকজন মৌখিকভাবে তাঁদের সরে যেতে বলেছে। তাঁরা পৌরসভার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। সেখানে তাঁরা পুনর্বাসনের দাবি জানাবেন বলে জানিয়েছেন, বাজারের সেক্রেটারি জয়দেব হালদার।

এলাকাটি উত্তর দম দম পৌরসভার অধীনে। পৌরসভার তরফে মেট্রো আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে বলে জানা গেছে। কারণ ওই ব্যবসায়ীদের সরানোর জন্য জায়গা ও ক্ষতিপূরণের দাবি করা হবে।  কিন্তু একজন মেট্রো আধিকারিক জানিয়েছেন যে, তাঁরা আর্থিক ক্ষতিপূরণের কথা ভাবছেনই না। কারণ ওই বাজারটি রেলের জায়গার ওপর রয়েছে। যা দখল করে দোকান বসেছে। গত শুক্রবার নবান্নে রেল ও রাজ্য সরকারের আধিকারিকদের বৈঠকেও বিষয়টিতে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে।

Advertisement


 

POST A COMMENT
Advertisement