Alu Torkari Recipe: কুচি আলু ভাজা বানান! রুটি-পরোটার সঙ্গে মুখরোচক তরকারি
সাধারণ আলু ভাজা কিছুটা অন্যরকম হয়। তাতে কোনও ফোড়ন বা মশলা থাকে না। কিন্তু এই ধরণের আলুভাজায় মশলা, ফোড়ন থাকে। তাছাড়া কাটার ধরণের কারণেও এটি খেতে কিছুটা অন্যরকম হয়।
রুটি-পরোটার সঙ্গে সেরা তরকারি- কলকাতা,
- 13 Aug 2023,
- (Updated 13 Aug 2023, 5:31 PM IST)
হাইলাইটস
- এই রেসিপি যদিও নতুন কিছু নয়। অনেকের বাড়িতেই হয়ে থাকে। তবে অনেক সময়ে খুব সাধারণ কিছু রান্নাই রাঁধুনির হাতের গুণে অসাধারণ হয়ে ওঠে।
- আসলে সাধারণ আলু ভাজা কিছুটা অন্যরকম হয়। তাতে কোনও ফোড়ন বা মশলা থাকে না।
- কিন্তু এই ধরণের আলুভাজায় মশলা, ফোড়ন থাকে। তাছাড়া কাটার ধরণের কারণেও এটি খেতে কিছুটা অন্যরকম হয়।
রুটি-পরোটা মানেই তার সঙ্গে কোনও তরকারি। চটজলদি করতে হলে লোকে আলুর কোনও তরকারিই বানিয়ে ফেলেন। কিন্তু আলুর তরকারির খুব বেশি রকমফের নেই। রোজ রোজ সেই একঘেয়ে আলুর তরকারি খেলে রুচি নষ্ট হতে বাধ্য। আজ শিখে নিন বাঙাল কায়দায় কুচি আলু ভাজির সহজ রেসিপি।
এই রেসিপি যদিও নতুন কিছু নয়। অনেকের বাড়িতেই হয়ে থাকে। তবে অনেক সময়ে খুব সাধারণ কিছু রান্নাই রাঁধুনির হাতের গুণে অসাধারণ হয়ে ওঠে। এটিও অনেকটা তেমনই ভাবতে পারেন।
আসলে সাধারণ আলু ভাজা কিছুটা অন্যরকম হয়। তাতে কোনও ফোড়ন বা মশলা থাকে না। কিন্তু এই ধরণের আলুভাজায় মশলা, ফোড়ন থাকে। তাছাড়া কাটার ধরণের কারণেও এটি খেতে কিছুটা অন্যরকম হয়।
তাই বেশি সময় নষ্ট না করে, আসুন, শিখে নেওয়া যাক।
উপকরণ-
আলু, সর্ষের তেল, কালো/সাদা জিরে, কাঁচালঙ্কা, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো, নুন।
প্রণালী-
- প্রথমে আলু একেবারে ছোট-ছোট করে কুটে নিন। একেবারে ছোট করে কাটুন।
- আলু ছোট করে কাটাই কিন্তু এই রেসিপির মূল ভিত্তি। তাই এই জায়গাটায় ভুল করবেন না।
- এরপর কড়াইতে সর্ষের তেল গরম করুন। খুব বেশি যে তেল লাগবে, এমনটা কিন্তু নয়।
- তেল গরম হলে তারপর ফোড়নের পালা। এতে কালো জিরে এবং চেরা কাঁচা লঙ্কা ফোড়ন লাগে। চাইলে সাদা জিরে ফোড়নও দিতে পারেন।
- ফোড়ন ফুটতে শুরু করলেই আলু কুচি দিয়ে দিন। নাড়াচাড়া করতে থাকুন।
- এরপর অল্প হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো এবং নুন দিন। হলুদ দিলে সুন্দর রঙ আসবে। আর এই ভাজাটা একটু ঝাল-ঝাল হয়।
- এরপর ৫ মিনিট সাধারণ আলুভাজার মতোই নাড়তে থাকুন। দেখবেন আলুর গায়ে লালচে রঙ ধরতে শুরু করেছে।
- আলু ভাজা-ভাজা হয়ে এলে সামান্য, কয়েক চামচ জল দিতে পারেন। এতে আলু দ্রুত সেদ্ধ হয়ে যাবে। তেলও কম লাগবে।
জল শুকিয়ে গেলেই আপনার কুচি আলু ভাজি তৈরি! সকালের রুটি বা পরোটার সঙ্গে জমে যাবে। ডাল-ভাতের সঙ্গেও খেতে পারেন।