এই দেশে চা শুধু মানুষ খায় না, এটা আবেগের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে। সকালে ঘুম ভাঙানোর জন্য হোক, বাড়িতে অতিথি অ্যাপায়নের জন্য হোক বা আড্ডার আসরে, এক কাপ চা হলে গোটা বিষয়টা জমে যায়। কিন্তু চা যদি ভাল না হয়, তাহলে মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে। কিন্তু চা বানানোর সময় তা সব সময়ই ভালই হবে, এর গ্যারান্টি কেউ দিতে পারে না।
শীতকালে দুপুরে একঘেঁয়ে খাবার না খেয়ে একটু এক্সপেরিমেন্ট করে দেখলে কেমন হয়? ঘরে বানিয়ে ফেলতে পারেন কমলালেবু দিয়ে কাতলা মাছের ঝোল। প্রণানী দেখে চটপট বানিয়ে ফেলুন এই সহজ রেসিপিটি।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে একটা প্রচলিত ধারণা হল, রুটি খেলে নাকি ওজন বেড়ে যায়। এই কারণেই অনেক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ রুটি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন। কিন্তু ভারতের মতো দেশে কি এটা সম্ভব?
ভারতে চা সাধারণ কোনও পানীয় নয়। একটা আবেগ। তাই চা বানানোর কৌশল জানলে দিন ভাল যেতে বাধ্য। সকালে এক কাপ দারুণ চা দিন শুরু করার জন্য খুব জরুরি। তবে চা বানানোর টেকনিক না জানলে কখনও কখনও তা খুব তেতো, কখনও কখনও জোলো, এবং কখনও কখনও দুধ এবং পাতার মধ্যে ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।
খরোচক খাবার খেতে কে না ভালোবাসে বলুন তো। যদিও এই মুখরোচক খাবারগুলি স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণভাবে খারাপ। সেরকমই এক খাবার হল চিকেন প্যাটিস। গরম গরম চিকেন প্যাটিস খেতে কার না ভাললাগে! এক সময় এই সব খাবারের জন্য ছুটতে হত সাহেবপাড়ায়।
চা খেতে কম-বেশি সকলেই ভালোবাসেন। সকালে এক কাপ গরম চা না হলেই নয়। তবে কেউ খান দুধ চা, কেউ লাল চা আবার কেউ বা গ্রিন টি। কিন্তু কোন চা শরীরের জন্য ভাল, সেটা অনেকেই জানেন না। আসুন জেনে নেওয়া যাক।
ফুলকপি মুখে যতই টেস্টি লাগুক না কেন, রান্না করতে, পরিষ্কার করতে বড় ঝামেলা। কারণ, এর সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, ফুলকপির ফুলের মাঝে ছোট, অদৃশ্য সবুজ পোকামাকড় লুকিয়ে থাকে।
বেতে শাক দারুণ উপকারি। বিশেষ করে শীতকালে। গ্রাম বাংলায় প্রচুর পরিমানে এই শাক দেখতে পাওয়া যায়। সবুজ শাকসবজি নয়; এটি শীতের জন্য এটা ওষুধের চেয়ে কম নয়। বেতে শাক খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার করে, যে কারণে এটিকে শীতকালীন সুপার ফুড হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আয়ুর্বেদে এটি একটি ঔষধি উদ্ভিদ হিসাবে বিবেচিত হয় এবং আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
মানুষ প্রায়শই সকালে ঘুম থেকে ওঠার জন্য অথবা সন্ধ্যায় দীর্ঘ দিনের পরিশ্রমের পর আরাম করার জন্য কফি পান করে, তবে এটি তার চেয়েও অনেক বেশি। লিভারের জন্য উপকারী এবং শক্তি বৃদ্ধিকারী হিসাবে বিবেচিত, নতুন গবেষণায় দেখা গেছে যে এটি বার্ধক্য রোধেও কার্যকর হতে পারে।
পুষ্টিবিদদের মতে, গমের রুটির পরিবর্তে রাগি রুটি খেলে ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, আপনাকে দীর্ঘক্ষণ পেটভরে রাখে এবং রক্তে শর্করার বৃদ্ধি রোধ করে। নিয়মিতভাবে আপনার খাদ্যতালিকায় রাগি অন্তর্ভুক্ত করলে, সুষম খাদ্য এবং হালকা ব্যায়ামের সঙ্গে, প্রতি মাসে ১-২ কেজি চর্বি হ্রাস পায়। তবে, এটি প্রতিটি ব্যক্তির শরীর এবং জীবনযাত্রার উপর নির্ভর করে।
Special Tea: শীতের সকাল হোক বা সন্ধ্যার হালকা ঠান্ডায়, চা প্রেমীদের জন্য এক কাপ গরম চায়ের মতো সুখের আর কী আছে? চা শুধুমাত্র স্বাদ এবং উষ্ণতাই দেয় না, ক্লান্তি দূর করে এবং মেজাজ উন্নত করে।