Winter Health Protection Tips: শীতের শুরুতেই কয়েকটি বিষয় মেনে চলুন, শিশু থেকে বড় কেউ অসুস্থ হবে না

Winter Health Protection Tips: জ্বরের সময়ে শিশুর শরীর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। সে কারণে শক্তি, জল এবং পর্যাপ্ত পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এই সময় ভারী খাবারের বদলে সহজপাচ্য, হালকা এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখে এমন খাবারই বেশি উপযোগী।

Advertisement
শীতের শুরুতেই  কয়েকটি বিষয় মেনে চলুন, শিশু থেকে বড় কেউ অসুস্থ হবে নাশীতে এই খাবারগুলি খেলে সর্দি-কাশি-জ্বর অবধারিত, এখনই বাদ দিন

Winter Health Protection Tips: শীতে সর্দি জ্বর সাধারণ সমস্য়া। কিন্তু একবার ধরলে সহজে ছাড়ে না। একেবারে কাবু করে তারপর যায়। দুর্বল হয়ে পড়ে শরীর। জ্বর হলে শিশুদের খাওয়ার ইচ্ছা কমে যাওয়া খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কিন্তু এই সময় ঠিকমতো খাবার না পেলে শরীর দ্রুত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সেরে ওঠার সময়ও বেড়ে যায়। তাই জ্বরের সময় কী খাওয়ানো উচিত এবং কোন খাবার এড়ানো ভাল, তা জানা জরুরি।

জ্বরের সময়ে শিশুর শরীর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে। সে কারণে শক্তি, জল এবং পর্যাপ্ত পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এই সময় ভারী খাবারের বদলে সহজপাচ্য, হালকা এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখে এমন খাবারই বেশি উপযোগী।

ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যাওয়ায় ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি থাকে। সেই ঘাটতি পূরণে জল, ওআরএস, ডাবের জল, লেবুর রস বা রাগির পাতলা জাউ দিতে পারেন। এগুলি শরীরকে তরলজলে রাখার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মিনারেলও সরবরাহ করে।

এ সময় হালকা গরম স্যুপ শিশুর শরীরকে আরাম দেয়। সবজির স্যুপ, ডাল, পাতলা খিচুড়ি বা কলার মতো সহজপাচ্য খাবার শক্তি জোগায়। ডালের মতো হালকা প্রোটিন দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

তবে জ্বরের সময়ে ভাজাভাজি বা তেলযুক্ত খাবার একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। চিপস বা ফাস্ট ফুড হজমে সমস্যা তৈরি করতে পারে। ঠান্ডা পানীয় কিংবা আইসক্রিম গলা ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে, তাই সেগুলিও না দেওয়াই ভালো।

চকলেট, কেক কিংবা অতিরিক্ত চিনি দেওয়া পানীয় জ্বরের সময়ে শিশুকে কম দিন। অতিরিক্ত চিনি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। বাজার থেকে কেনা নুডলস বা প্রক্রিয়াজাত খাবারও এই সময়ে না খাওয়ানোই নিরাপদ।

 

POST A COMMENT
Advertisement