শীতকালের অন্যতম সব্জি হল মটরশুঁটি। বিভিন্ন তরকারিতে মটরশুঁটি ভালো লাগে। আবার কাঁচাও খাওয়া যায়। এর উপকারিতাও অনেক। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, মটরশুঁটি খেলে ওজনও কমে।
Small Fish Benefits: পাতে মাছ না থাকলে বাঙালির খাওয়া-দাওয়া অসম্পূর্ণ থাকে। সাধে বাঙালিকে মাছে-ভাতে বলা হয় না। কালিয়া থেকে ঝোল কিংবা সর্ষে-ভাপা, সব পদই দুর্দান্ত খেতে হয়। তবে শুধু বড় মাছ খেলে চলবে না, শরীরের কথা ভাবতে হলে খেতে হবে ছোট মাছও।
মুদ্রাস্ফীতি ও ব্যস্ত জীবনের এই যুগে অধিকাংশ বাবা-মা সন্তানদের ভালো ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার জন্য নিরন্তর পরিশ্রম করছেন। কিন্তু ভবিষ্যতের এই দৌড়ে বহু পরিবারই অজান্তে সন্তানদের বর্তমানকে উপেক্ষা করে ফেলছেন।
শীতের আসার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বকে টান ধরতে শুরু করে, সঙ্গে শুষ্ক, নিস্তেজ দেখায়। ঠান্ডা বাতাস আপনার ত্বক থেকে আর্দ্রতা টেনে নেয়, যা এটিকে জেল্লাহানী করে তোলে। কিন্তু সুখবর হল, দামি প্রোডাক্ট না কিনেও, ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করে আপনি আপনার ত্বককে নরম, উজ্জ্বল এবং আর্দ্র অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারেন। এই ৫টি সহজ ঘরোয়া প্রতিকার আপনার ত্বককে পুরো মরসুম জুড়ে সতেজ রাখবে।
হাড় আমাদের শরীরের ভিত্তি। সুতরাং হাড়ের যত্ন নেওয়া genauso গুরুত্বপূর্ণ যেমন শরীরের অন্যান্য অংশের। বিশেষ করে বৃদ্ধ বয়সে হাড় শক্ত রাখার জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ অপরিহার্য। এছাড়াও ভিটামিন ডি, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে হাড়কে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খুশকি বেড়ে গেলে, পরিস্থিতি আরও বিগড়োতে পারে। খুশকির অর্থ হল মাথার চামড়া সাদা ও খসখসে হয়ে উঠতে শুরু করা। এই খুশকি কাঁধের উপর এসে পড়লে তা দৃষ্টিকটুও বটে।
Healthy Banana: সাধারণভাবে হলুদ এবং সবুজ কলা বাজারে সহজলভ্য। এর উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই অবগত। তবে আপনি জেনে অবাক হবেন, কলার রং লালও হয়।
Beetroot Eating Tips: বিটের গুণ নিয়ে নতুন করে বলার কিছুই নেই। আর সোশ্যাল মিডিয়ায় বিট নিয়ে নানান ধরনের ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে। কেউ বিটের রস মাখছেন, কেউ আবার বিটের রসে চুমুক দিচ্ছেন। পুষ্টিগুণের দিক থেকে বিটের স্থান যে বেশ উপরের দিকে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
অনেকেরই খিদে পায় কম। তাই তারা খেতে চান না। যার ফলে শরীরকে দুর্বলতা ঘিরে ধরে। এমনকী একাধিক রোগের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
Chia Seeds: চিয়া বীজ খাওয়ার সময় মানুষ কিছু সাধারণ ভুল করে। যার ফলে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হতে পারে। সেগুলি খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনে নিন।
অনেকের ওজনই স্বাভাবিকের থেকে খুব বেশি। তাই তাঁরা একাধিক বিপদ পড়েন। তাঁদের ঘিরে ধরে ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হাই প্রেশার থেকে শুরু করে বহু জটিল সমস্যা। তাই অনেকেই ওজন কমাতে চান। আর সেক্ষেত্রে দারুণ হাতিয়ার হতে পারে হাঁটা। তবে যেমন-তেমনভাবে হাঁটলে খুব বেশি লাভ পাবেন না। তার বদলে ৬-৬-৬ রুটিন মেনে হাঁটতে হবে। এই রুটিন মেনে চললেই উপকার মিলবে।