অনেক অফিসেও ধুমধাম করেই নিউ ইয়ার পার্টির আয়োজন করা হয়। এই বিশেষ সময়ে অনেকেই চান নিজেকে 'বিউটি লুক'এ দেখতে। কিছু ঘরোয়া টোটকাতেই হতে পারে সেই কামাল।
কোলেস্টেরল বাড়লেই বিপদ। এই কারণে শরীরের হাল বিগড়ে যেতে পারে। বিশেষত, হার্টের হাল বিগড়ে যেতে পারে। তাই যেভাবেই হোক কোলেস্টেরল কমাতে হবে।
চুল পড়া আজকাল একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এটি অনেক কারণে হতে পারে। তবে, সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল অতিরিক্ত মানসিক চাপ, পুষ্টির ঘাটতি (যেমন আয়রন এবং প্রোটিন), এবং জেনেটিক্স।
করোনা মহামারির পর দেশের সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য সংকট হিসেবে উঠে আসতে পারে ফুসফুসের রোগ!সম্প্রতি এমনই আশঙ্কা প্রকাশ করলেন ব্রিটেনে কর্মরত ভারতীয় বংশোদ্ভূত ফুসফুস ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।
অনেকেই মদের সঙ্গে সোডা বা কোল্ড ড্রিংক মিশিয়ে খান। এটাই তাদের অভ্যাস। এভাবে না খেলে তারা মদে চুমুক দিতে পারেন না। তবে আপনার এহেন অভ্যাসই শরীরের জন্য খুব খারাপ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, মদ এমনিতেই ক্ষতিকর। এই জন্য শরীরের হাল বিগড়ে যেতে পারে। আর এই পানীয় সোডা বা কোল্ড ড্রিংকের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে আরও বিগড়ে যেতে পারে দেহের হাল। তাই সাবধান হতে হবে।
গতকাল গিয়েছে বড়দিন। আর সেই উপলক্ষে অনেকেই করেছেন পার্টি। চলেছে দেদার মদ্যপান। যার ফলে সকালে উঠে হ্যাংওভারে ভুগছেন। করছে মাথা ব্যথা। সঙ্গে ল্যাথার্জি গ্রাস করেছে। তাই তারা সমস্যা সমাধানের রাস্তা খুঁজছেন। আর এই বিষয়টা বুঝে নিয়েই আমরা যোগাযোগ করেছিলাম বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ মীনাক্ষী মজুমদারের সঙ্গে। তিনি এমন দু'টি পানীয়ের কথা বললেন, যেগুলি খেলে অনায়াসে হ্যাংওভার কেটে যাবেন।
কিডনি সুস্থ রাখতে আগেভাগেই সচেতন হওয়া জরুরি। এই কাজে কিছু প্রাকৃতিক পানীয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে।
শীত পড়তেই কমেছে ফুলকপির দাম। এখন ১৫ থেকে ২০ টাকাতেও মিলছে এই সবজি। তাই প্রতিবাড়িতেই নিয়মিত আসছে এই সবজি। এটা খেয়েই রসনাতৃপ্তি চলছে।
আজ বড়দিন। বিরাট খুশির উৎসব। আর এই দিন সারা বিশ্ব জুড়েই মানুষ কেক খাবেন। এই মিষ্টি খাবার খেয়েই উৎসবে হবেন সামিল। তবে মুশকিল হল, এখন অনেক স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ কেক খেতে চান না। কারণ, তারা জানেন যে কেকে রয়েছে মিষ্টির ভাণ্ডার। সেই সঙ্গে এতে ফ্যাটও উপস্থিত। যার ফলে কেক খেলে বেড়ে যেতে পারে ওজন। তাই তারা কেক থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন।
আজকের ব্যস্ত জীবন, ভুল খাবার আর মানসিক চাপের জেরে অনেকেরই বাড়ছে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL)। সময়মতো নিয়ন্ত্রণ না করলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তবে ওষুধের পাশাপাশি সঠিক খাবার বেছে নিলে কোলেস্টেরল অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য শুধু ওষুধ নয়, খাওয়া-দাওয়ার ওপরও নির্ভর করে। তাই একে লাইফস্টাইল রোগ বলে অভিহীত করা হয়। রোজের জীবনে কিছু কিছু বিষয়কে যোগ করে আর কিছু বিষয়কে বাদ দিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।