Biscuit Health Effects: নিয়মিত বিস্কুট খান? ভয়ানক ক্ষতি করছেন শরীরের

সকালে চা দিয়ে। সন্ধ্যায় কফির সঙ্গে। একটি বিস্কুট না হলে যেন একেবারেই জমে না। অনেকে আবার টিফিনেও বিস্কুট খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু বিস্কুট অতিরিক্ত খাওয়া মোটেও ভাল অভ্যাস নয়। এমনটাই বলছেন সিংহভাগ পুষ্টিবিদরা। কেন?

Advertisement
নিয়মিত বিস্কুট খান? ভয়ানক ক্ষতি করছেন শরীরেরবিস্কুটের খারাপ দিক
হাইলাইটস
  • সকালে চা দিয়ে। সন্ধ্যায় কফির সঙ্গে। একটি বিস্কুট না হলে যেন একেবারেই জমে না।
  • অনেকে আবার টিফিনেও বিস্কুট খেতে পছন্দ করেন।
  • কিন্তু বিস্কুট অতিরিক্ত খাওয়া মোটেও ভাল অভ্যাস নয়। এমনটাই বলছেন সিংহভাগ পুষ্টিবিদরা। কেন?

সকালে চা দিয়ে। সন্ধ্যায় কফির সঙ্গে। একটি বিস্কুট না হলে যেন একেবারেই জমে না। অনেকে আবার টিফিনেও বিস্কুট খেতে পছন্দ করেন। কিন্তু বিস্কুট অতিরিক্ত খাওয়া মোটেও ভাল অভ্যাস নয়। এমনটাই বলছেন সিংহভাগ পুষ্টিবিদরা। কেন?

আসলে আমরা যে ধরণের বিস্কুট খাচ্ছি, তার উপরেই পুরো বিষয়টি নির্ভর করছে। আসলে বেশিরভাগ বিস্কুটেই অতিরিক্ত চিনি, ময়দা ইত্যাদি পরিশুদ্ধ কার্বোহাইড্রেট থাকে। 

কখন খাবেন
এর ফলে একদিক দিয়ে অবশ্য উপকার হয়। চটজলদি অনেকটা শক্তি পাওয়া যায়। তাই আপনি যদি সকালে অফিস বের হওয়ার আগে চায়ের সঙ্গে দু'টি বিস্কুট খান, সেক্ষেত্রে দ্রুত অনেকটা শক্তি পাবেন। নিত্যযাত্রীদের জন্য তাই এটি ভালই। 

একইভাবে জিমে ওয়েট ট্রেনিংয়ের আগে বিস্কুট খেতে পারেন। এর ফলে ইনস্ট্যান্ট এনার্জি পাওয়া যাবে। 

এছাড়া টিফিন হিসাবে বিস্কুট বেশ বাজেটের মধ্যেই পড়ে। ফলে অনেকক্ষণ পেট খালি রাখার তুলনায় একটু বিস্কুট খেতে পারেন। 

কখন খাবেন না
যদি ওজন কমানোর প্রচেষ্টার মধ্যে থাকেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই এই জাতীয় বিস্কুট এড়িয়ে চলুন। কারণ এর মাধ্যমে অনেক বেশি রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট শরীরে প্রবেশ করতে পারে। 

একইভাবে যাঁদের ডায়াবেটিসের সমস্যা আছে, তাঁদেরও সাধারণভাবে বিস্কুট এড়িয়ে চলা উচিৎ। 

তবে এক্ষেত্রে উল্লেখ্য, মাল্টিগ্রেইন বা ফাইবারযুক্ত বিস্কুটের ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে। এই ধরণের বিস্কুটের দাম কিছুটা বেশি। তবে এগুলি কম ক্ষতিকর। উল্টে শরীরের পক্ষে উপকারী।

তবে যে কোনও বিস্কুটই পরিমাণে কম খাওয়াই শ্রেয়। একইভাবে বিকেল বা রাতের তুলনায় সকালেই বিস্কুট খেতে পারেন। 

টিফিনের জন্য বিস্কুটের উপর নির্ভরশীল না হওয়াই ভাল। মাঝেমধ্যে চলতে পারে। তবে সেটি যেন রোজকার অভ্যাসে না পরিণত হয়। 

বিভিন্ন ধরণের ফ্লেভারের বিস্কুট রয়েছে। তার মধ্যে চকোলেট, ক্রিম দেওয়া বিস্কুটও এখন বাজারে উপলব্ধ। এই বিস্কুটগুলিতে ক্যালোরির পরিমাণ আরও বেশি। এতে দ্বিগুণ ক্ষতি হতে পারে। নিয়মিত এই ধরণের ফ্লেভার বিস্কুট না খাওয়াই ভাল। 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement