Hawai Mithai Cancer: আপনার শিশু কি হাওয়াই মিঠাই বা কটন ক্যান্ডি খেতে ভালবাসে? ক্যানসার হতে পারে

খাবার রঙিন করার জন্য রোডামাইন ব্যবহার করা হয়। রোডামাইনের ব্যবহারের কারণে খাবার দেখতে লাল লাগে। যা ভোজনরসিকদের প্রলুব্ধ করে। অনেক খাবারেই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। আর সেই কারণে খাবার নিষিদ্ধ করা হচ্ছে কর্নাটকে। 

Advertisement
আপনার শিশু কি হাওয়াই মিঠাই বা কটন ক্যান্ডি খেতে ভালবাসে? ক্যানসার হতে পারেহাওয়াই মিঠাই বা কটন ক্যান্ডি খেতে ভালবাসে?

Hawai Mithai Cancer: আপনার সন্তান যদি হাওয়াই মিঠাই বা কটন ক্যান্ডি অথবা ক্যান্ডি ফ্লস যাই বলুন না কেন, আপনার সোনামণি যদি এটা খেতে চায় বা ভালবাসে, তবে কঠোর হওয়ার সময় এসেছে। আপনি আজ থেকেই বারণ করে দিন। শত কান্নাকাটিতেও মন গলাবেন না। কারণ হিসেবে যে খবর আপনাকে দেব, তাতে এতদিন কেন খাইয়েছেন, তার জন্য হাত কামড়াবেন। 

ভুলেও সন্তানকে আর কিনে দেবেন না সাধের হাওয়াই মিঠাই, যা পরিচিত কটনক্যান্ডি নামে। কারণ ইতিমধ্যেই দেশের একটি রাজ্যে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ছোটদের এই প্রিয় খাবারটি। পাশাপাশি নিষিদ্ধ করা হয়েছে রঙিন ফুলকপির মাঞ্চুরিয়ান। কর্ণাটক সরকারের স্বাস্থ্যবিভাগ রোডামাইন -বি ফুড কালারকে এজেন্টকে গোটা রাজ্যে নিষিদ্ধ করেছে।

কী এই রোডামাইন?

খাবার রঙিন করার জন্য রোডামাইন ব্যবহার করা হয়। রোডামাইনের ব্যবহারের কারণে খাবার দেখতে লাল লাগে। যা ভোজনরসিকদের প্রলুব্ধ করে। অনেক খাবারেই রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। আর সেই কারণে খাবার নিষিদ্ধ করা হচ্ছে কর্নাটকে। 

এটি একটি রাসায়নিক রঙ। যা কাপড় ও কাগজ শিল্পে ব্যবহার করা হয়। মূলক কাপড় আর কাগজ রঙিন করতেই ব্যবহার করা হয়। এটি দেখতে সবুজ রঙের। এর সঙ্গে যে কোনও তরল পদার্থ বা জল যোগ করতে হালকা লাল ও গোলাপী রঙের হয়ে যায়। এই রঙ খুবই আকর্ষণীয়। তাই ফুলকপির মাঞ্চুরিয়ান বা হাওয়াই মিঠাই তৈরি করতে এই বিষাক্ত রঙ ব্যবহার করা হয়। এই রাসায়নিককে কার্সিনোজেনিক এজেন্টও বলা হয়। এই রাসায়নিক যদি নিয়মিত খাওয়া হয় তাহলে ক্যান্সারও হতে পারে। 

শিশুদের জন্য এই রং খুব খারাপ প্রভাব তৈরি করে। তাই শুধু এই ধরণের ক্যান্ডি ফ্লস শুধু নয়, কোনও রকম কৃত্রিম কালার ব্যবহার করা খাবার থেকে দূরে থাকতে পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই নিজের শিশুকে ভালবাসলে আর হাওয়াই মিঠাই ভালবাসবেন না।

 

POST A COMMENT
Advertisement