Uric Acid: ইউরিক অ্যাসিড থেকে মুক্তি পেতে চান? সকালের এই ৫ অভ্যাস জেনে রাখুন

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিস এবং কিডনির সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে কিছু সহজ অভ্যাস রপ্ত করলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

Advertisement
ইউরিক অ্যাসিড থেকে মুক্তি পেতে চান? সকালের এই ৫ অভ্যাস জেনে রাখুন
হাইলাইটস
  • ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিস এবং কিডনির সমস্যার কারণ হতে পারে।
  • তবে কিছু সহজ অভ্যাস রপ্ত করলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জয়েন্টে ব্যথা, আর্থ্রাইটিস এবং কিডনির সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে কিছু সহজ অভ্যাস রপ্ত করলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।

সকালে জল পান করুন:
ঘুম থেকে ওঠার পরপরই এক গ্লাস জল পান করা শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড অপসারণে সহায়তা করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক চিমটি হলুদ বা মেথি বীজ গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হওয়া রোধ করা যায়।

লেবুর খোসা খান:
খালি পেটে লেবুর খোসা চিবিয়ে খাওয়া উপকারী হতে পারে। লেবুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যালকালাইন বৈশিষ্ট্য শরীরের ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং জয়েন্টে স্ফটিক জমা প্রতিরোধ করে।

ঘাসের উপর খালি পায়ে হাঁটা:
সকালে ঘাসের উপর খালি পায়ে হাঁটার অভ্যাস শরীরে প্রাকৃতিক আকুপ্রেশার তৈরি করে, যা কিডনির কার্যকারিতা বাড়িয়ে ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণে সহায়তা করে।

ভেষজ চা পান করুন:
চা বা কফির পরিবর্তে তুলসী পাতা, গিলয় বা আদা দিয়ে তৈরি ভেষজ চা পান করুন। এতে ক্যাফেইনের ক্ষতিকর প্রভাব এড়ানো যায় এবং শরীরের বিষক্রিয়া দূর হয়।

স্বাস্থ্যকর নাস্তা:
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। পালং শাক, শসা এবং চিয়া বীজ দিয়ে তৈরি স্মুদি হাইড্রেশন বাড়ায় এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়।

নিয়মিত এই অভ্যাসগুলো মেনে চললে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হবে এবং আর্থ্রাইটিস বা কিডনির সমস্যার ঝুঁকি কমে যাবে।

 

POST A COMMENT
Advertisement