scorecardresearch
 
Advertisement
লাইফস্টাইল

Diabetes Control Tips: শরীরে ডায়াবেটিস বাসা বাঁধে মূলত ৪ কারণে, যে বিষয়গুলিতে সাবধান হলে মঙ্গল

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 1/8

ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যা একবার হয়ে গেলে সারা জীবন আপনার সাথে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন জানেন না যে তার ডায়াবেটিস আছে।

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 2/8

ডায়াবেটিসে, শরীর পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করতে সক্ষম হয় না বা শরীর যতটা ইনসুলিন তৈরি হয় তা ব্যবহার করতে সক্ষম হয় না। শরীরে ইনসুলিনের অভাবে কোষগুলো সাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেয়।
 

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 3/8

এই অবস্থা দীর্ঘদিন চলতে থাকলে শরীরে হার্ট, চোখের দুর্বলতা বা কিডনি সংক্রান্ত অনেক মারাত্মক রোগ দেখা দেয়। এই রোগের পেছনে বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

Advertisement
এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 4/8

 জেনেটিক্স-স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার পরিবারের কারো যদি ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনার মধ্যেও এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অন্যদিকে, যাদের ডায়াবেটিসের পারিবারিক ইতিহাস নেই, তাদের মধ্যে এই রোগের ঝুঁকি কম।

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 5/8

স্থূলতা - বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে যখন একজন ব্যক্তির অতিরিক্ত ওজন হয়, তখন শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়। এ কারণে বেশিরভাগ মানুষই প্রি-ডায়াবেটিসের শিকার হন। এই অবস্থায় ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে না রাখলে ডায়াবেটিস পুরোপুরি ঘিরে ফেলে।

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 6/8

অলসতা- শরীরকে সবসময় সচল রাখা খুবই জরুরি। যারা ব্যায়াম করেন না তাঁদের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বেশি থাকে। গবেষণা অনুযায়ী, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাঁরা ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকেন।
 

এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 7/8

বেশি মিষ্টি খাওয়া- বেশি মিষ্টি খেলে রক্তে শর্করা বেড়ে যায়। এই সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে শরীর ইনসুলিন নিঃসরণ করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চিনি শরীরকে ইনসুলিনের প্রতি কম সংবেদনশীল করে তোলে। এতে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।

Advertisement
এই ৪ কারণে বেশিরভাগ লোকের ডায়াবেটিস হয়
  • 8/8

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ- ডায়াবেটিস এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হল অল্প বয়স থেকেই স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নেওয়া। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন এবং প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। খুব বেশি মিষ্টি খাওয়া এড়িয়ে চলুন: একটি সক্রিয় জীবনধারা অবলম্বন করুন এবং সময়ে সময়ে ডাক্তারের দ্বারা চেকআপ করাতে থাকুন। 

Advertisement