একমাসব্যাপী পবিত্র রমজান মাস পালনের পর আসে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব খুশীর ঈদ বা ঈদ-উল-ফিতর।
ঈদ মানেই বিশেষ নামাজ, কোলাকুলি করে মোবারক জানানো সকলকে, নতুন জামাকাপড়, নাচ-গান, আড্ডা আর খাওয়া -দাওয়া। সব মিলিয়ে চুটিয়ে উপভোগ করেন এই উৎসব।
চাঁদ রাত, অর্থাৎ ঈদের আগের দিন থেকেই বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে যায় রান্নাবান্না। এদিনের মেনুতে প্রায় সব বাড়িতেই নানা পদ থাকলেও কয়েকটি বিশেষ রান্না ছাড়া ঈদ ভাবাই যায় না। জানেন কী কী?
বিরিয়ানি
দেশের যে কোনও প্রান্তেই বিরিয়ানি জনপ্রিয়। এই মুঘল খাবার পছন্দ করেন না, এরকম খুব কম মানুষই আছেন। স্থান ও পছন্দ বিশেষে রকমারি বিরিয়ানি তৈরি হয় ঈদে।
লাচ্ছা পরোটা
সব মুসলমান বাড়িতেই ঈদের দিন লাচ্ছা পরোটা হয়। এই বিশেষ পরোটায় অনেকগুলি স্তর থাকে। মাংস বা সেমাইয়ের সঙ্গে এর স্বাদ একেবারে আলাদাই লাগে।
কাবাব
ঈদের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ মুঘল খাবার হল কাবার। শিক, বটি, রেশমি, গলৌটি, টিক্কা কিংবা আরও ভিন্ন ধরণের কাবাব তৈরি করা হয় এই বিশেষ উৎসবে।
হালিম
ঈদের একটা বিশেষ আকর্ষণ হল হালিম। ভিন্ন ধরণের মাংস ও আরও নানা উপকরণ দিয়ে তৈরি এক বিশেষ ডাল জাতীয় এই পদ খুবই স্বুসাদু ও উপকারী।
দুধ সেমাই / লাচ্ছা সেমাই
উৎসব মানেই মিষ্টি মুখ। আর ঈদ তা থেকে বাদ যায় না। এই উৎসবের খুব পরিচিত এবং আবশ্যিক একটা পদ হল সেমাই। যেটি বাড়ি বিশেষে তৈরি হয় নানা উপকরণ দিয়ে।
জর্দা সেমাই
ঈদে আরও এক রকমের সেমাই খুব জনপ্রিয়। তা হল জর্দা সেমাই বা শুকনো সেমাই। জিভে জল আনা এই মিষ্টি বানানোও খুব সহজ।