Advertisement
লাইফস্টাইল

Ideal Indian plate: ভাত, রুটি তো ছাড়তে পারছেন না, সঙ্গে কী রাখলে মোটা হবেন না, জানালেন ডাক্তার

খাদ্যাভ্যাস
  • 1/13

তথ্য ও সচেতনতা থাকা সত্ত্বেও, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন আজও ভারতের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষত, ভাত বা রুটির মতো আরাম ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত খাদ্যশস্য কমানো বলা যত সহজ, বাস্তবে তা রূপায়ণ করা ততটাই কঠিন।

ভাত বা রুটির পরিমাণ
  • 2/13

ডাঃ অঞ্জনা আশ্বস্ত করে বলেন, “আমরা কাউকে তাদের সাংস্কৃতিক খাবার পরিত্যাগ করতে বলছি না। প্লেটে পরিচিত খাবার থাকবে, তবে ভারসাম্যটাই মুখ্য—ভাত বা রুটির পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে ডাল, দই, ডিম বা মাছের মতো প্রোটিনযুক্ত খাদ্য বাড়াতে হবে।”
 

অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট
  • 3/13

ভারতের বহুবিধ রন্ধন সংস্কৃতি একটি একক “জাতীয় খাদ্য প্লেট” তৈরি করাকে কঠিন করে তোলে। তবুও, পুষ্টির মূল সমস্যাটি সর্বত্র এক—অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ।

Advertisement
ভাত, গম বা বাজরা
  • 4/13

ডাঃ বাসুদেবনের কথায়, “ভাত, গম বা বাজরা—যে কোনও শস্যেই কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি। তাই সার্বিকভাবে বার্তাটি এক—শস্যের পরিমাণ কমিয়ে প্রোটিন বাড়াতে হবে। এতে দেশের প্রতিটি অঞ্চল উপকৃত হবে।”
 

মাছ ও মাংস প্রধান উৎস
  • 5/13

তবে, আঞ্চলিক পার্থক্য অগ্রাহ্য করা যাবে না। যেমন, উত্তর-পূর্ব ভারতে প্রোটিনের গ্রহণ সবচেয়ে বেশি, যেখানে মাছ ও মাংস প্রধান উৎস। বিপরীতে, উত্তর ও পূর্ব ভারতে দুগ্ধজাত ও উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের উপর বেশি নির্ভরতা দেখা যায়।
 

অবলম্বন করা জরুরি
  • 6/13

সেই কারণে, একটি জাতীয় খাদ্য নীতিতে আঞ্চলিক বৈচিত্র্যকে সম্মান জানিয়ে সাধারণ পুষ্টি লক্ষ্য—কম কার্বোহাইড্রেট, পরিমিত চর্বি এবং বেশি প্রোটিন—অবলম্বন করা জরুরি।
 

 সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য খাদ্যের চ্যালেঞ্জ
  • 7/13


কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে অর্থনৈতিক বাস্তবতা বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। ডাল ও দুগ্ধজাত পণ্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ হলেও দেশের সর্বত্র সাশ্রয়ী মূল্যে তা পাওয়া যায় না।
 

Advertisement
ডাল ও দুগ্ধজাত প্রোটিন
  • 8/13

ডাঃ অঞ্জনার মতে, “খাদ্য নির্বাচনে সাশ্রয়ী মূল্যের বড় প্রভাব রয়েছে। তাই আমাদের পরামর্শ হচ্ছে—খাবারের ধরন নয়, বরং পরিমাণে ছোট পরিবর্তন আনা। যেমন, শস্যের অংশ কমিয়ে ডাল ও দুগ্ধজাত প্রোটিন কিছুটা বাড়ানো।”

সরকারি রেশন
  • 9/13

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, খাদ্যাভ্যাসে বাস্তব পরিবর্তন আনতে সরকারের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য। ডাঃ অঞ্জনার পরামর্শ, “সরকারি রেশন ব্যবস্থায় যদি সাদা ভাত বা পরিশোধিত গমের পরিবর্তে ডাল ও স্বাস্থ্যকর তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায়, তবে শহর ও গ্রাম উভয় স্তরের মানুষ তাদের বাজেট না বাড়িয়েই স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নিতে পারবেন।”

ডাল ও স্বাস্থ্যকর তেল
  • 10/13

ডাঃ অঞ্জনার পরামর্শ, “সরকারি রেশন ব্যবস্থায় যদি সাদা ভাত বা পরিশোধিত গমের পরিবর্তে ডাল ও স্বাস্থ্যকর তেলে ভর্তুকি দেওয়া যায়, তবে শহর ও গ্রাম উভয় স্তরের মানুষ তাদের বাজেট না বাড়িয়েই স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নিতে পারবেন।”

পুষ্টির ভারসাম্যও
  • 11/13

সার্বিকভাবে বলা যায়, স্বাস্থ্যকর ভারত গড়তে প্রয়োজন ‘এক প্লেটে একবারে’ ভাবনার বাস্তবায়ন—যেখানে প্রতিটি থালা শুধু পেট ভরাবে না, পুষ্টির ভারসাম্যও রক্ষা করবে। 

Advertisement
ভাত বা রুটি
  • 12/13

ভাত বা রুটির পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে ডাল, দই, ডিম বা মাছের মতো প্রোটিনযুক্ত খাদ্য বাড়াতে হবে।
 

খাদ্যাভ্যাস
  • 13/13

তথ্য ও সচেতনতা থাকা সত্ত্বেও, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন আজও ভারতের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষত, ভাত বা রুটির মতো আরাম ও সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত খাদ্যশস্য কমানো বলা যত সহজ, বাস্তবে তা রূপায়ণ করা ততটাই কঠিন।

Advertisement