scorecardresearch
 
Advertisement
লাইফস্টাইল

ব্রিটিশ জ্যোতিষীর ভবিষ্যদ্বাণী! করোনা বিদায় ভ্যাকসিনেই, ২০২১-এ চিন থেকেই আসতে পারে অন্য মারণ-ভাইরাস

প্রতীকী ছবি
  • 1/10

করোনা ভাইরাসের কারণে ২০২০ সাল ভয়ঙ্কর কাটিয়েছে মানব জাতি। ১০০ বছর আগে স্প্যানিশ ফ্লুয়ের পর এটাই পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়ানক অতিমারি। এখনও যা নিয়ন্ত্রণে আসেনি। এরই মধ্যে ব্রিটেনের এক জ্যোতিষী করোনা নিয়ে চাঞ্চল্যকর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন এবং নয়া একটি বিপদ নিয়ে সতর্কতাও দিয়েছেন। 
 

প্রতীকী ছবি
  • 2/10

২০২১-এ করোনায় নিয়ন্ত্রণ - ব্রিটেনের বিশিষ্ঠ জ্যোতিষী ক্রেগ হ্যামিলটন পার্কর তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীতে বলেছেন, ২০২১ সালে করোনা অতিমারিকে নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। 
 

প্রতীকী ছবি
  • 3/10

ভ্যাকসিনে স্বস্তি বিশ্বের - হ্যামিলটন পার্কার বলেছেন, বড় টিকা অভিযানের মধ্যে দিয়ে মানুষ আবার তাঁদের পুরনো জীবনে ফিরতে পারবেন। তাঁর মতে, গ্রীষ্মকাল শেষ হওয়ার আগেই অতিমারির সমাধান হবে। তবে ইউনাইটেড কিংডম ৩টি শক্তিশালী প্রতিবন্ধকতার মাধ্যমে ভাইরাসের কবলে থাকতে পারে। বড় সংকটের মুখোমুখি হতে পারে স্কটল্যান্ড।
 

Advertisement
প্রতীকী ছবি
  • 4/10

কবে মিলবে স্বস্তি? হ্যামিলটন পার্কার জানাচ্ছেন, অগাস্টের মধ্যে ভাইরাসের কবল থেকে মুক্তি পাবে ইউনাইটেড কিংডম। টিকা দেওযার পর মানুষ আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন। তবে যাঁরা ভ্যাকসিন নিতে অস্বীকার করবেন তাঁরা আন্তর্জাতিক যাত্রার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের সম্মুখীন হবেন।
 

প্রতীকী ছবি
  • 5/10

লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাঁচাবে ভ্যাকসিন - পার্কারের মতে, ভ্যাকসিন এলে মানুষের জীবন বাঁচবে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের। কম দাম ও সহজ সংরক্ষণ পদ্ধতির জন্য বাজারে বেশি ভরসা যোগ্য হয়ে উঠবে এই ভ্যাকসিন। 
 

প্রতীকী ছবি
  • 6/10

পার্কার জানিয়েছেন, শুধুমাত্র অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনই পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাচাবে। ব্রিটেন ছাড়াও ভারত দক্ষিণ আফ্রিকার মত দেশে এই ভ্যাকসিন সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করা হবে। প্রসঙ্গত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাস্ট্রোজেনেকার সঙ্গে মিলিত ভাবে কোভিশিল্ড তৈরি করেছে। আর ভ্যাকসিনের প্রোডাকশান ও প্যাকেজিং-এর দায়িত্ব সামলাচ্ছে সিরাম ইনস্টিটিউট।
 

প্রতীকী ছবি
  • 7/10

পুরোপুরি শেষ হবে না করোনা - পার্কর জানিয়েছেন ভ্যাকসিনের মাধ্যমে করোনা পুরোপুরি শেষ হবে না। বরং এর ফলে ভাইরাস একটি এমন রূপ নেবে যাতে আর ভ্যাকসিনের প্রয়োজনই হবে না। তবে সাইবেরিয়া, আমাজনের মত প্রত্যন্ত এলাকায় ভাইরাস থাকবে বলেই জানান তিনি। 
 

Advertisement
নয়া ভাইরাসের আশঙ্কা
  • 8/10

চিনে নতুন ভাইরাস - জ্যোতিষী আরও বলেন, চিনে নতুন একটি ভাইরাস তৈরি হবে। তবে সেটি SARS-CoV-2 পরিবারের নয়। আর সেই ভাইরাস বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার আগেই তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। তবে তাতে বিশ্বজুড়ে মানুষের ক্ষোভ কমবে না।
 

প্রতীকী ছবি
  • 9/10

আরও সুন্দর পৃথিবী - জ্যোতিষী বলেছেন, কোভিড ১৯-এর পর বিশ্ব আরও সুন্দর হয়ে উঠবে। বেশিরবাগ মানুষ আধ্যাত্মিক ভাবে ভাবনা চিন্তা করবেন।
 

আগের ভবিষ্যদ্বাণীতেও অতিমারির উল্লেখ
  • 10/10

বিশিষ্ট জ্যোতিষীদের ভবিষ্যদ্বাণী - এর আগে নস্ত্রাদামোস এবং বাবা বেঙ্গার ভবিষ্যদ্বাণীতেও এই ধরণের কথা বলা হয়েছিল। সেখানে ২০২০ সালে পৃথিবীতে অতিমারীর বিষয়ে উল্লেখ ছিল। তাঁদের আরও ভবিষ্যদ্বাণী ইতিপূর্বে ঘটতেও দেখা গিয়েছে।
 

Advertisement