অ্যাডল্ট ওয়েবসাইট দেখতে চোখ কপালে উঠে যায় মেয়ের। কারণ সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে বসে রয়েছে বাবা। পরিচয় দিচ্ছেন সুগার ড্যাডি হিসাবে। (ছবি- ইনস্টাগ্রাম/আভা লুইস)
কী এই সুগার ড্যাডি? ইউরোপ ও মার্কিন মুলুক-সহ বিভিন্ন মহাদেশে এর রমরমা বাড়ছে। কলেজে থাকাকালীন কোনও ছাত্রীর টিউশন খরচ থেকে শুরু করে হোস্টেলের টাকা কিংবা জীবনযাপনের টাকা মেটাতে সমস্যা হয়। (ছবি- ইনস্টাগ্রাম/আভা লুইস)
তখন তাঁরা সুগার ড্যাডির খোঁজ করেন। এতে বয়স্ক কোনও ব্যক্তির সঙ্গ পান সেই সব ছাত্রীরা। সেই বয়স্ক ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট ছাত্রীর সব টাকার চাহিদা মিটিয়ে নেন। (ছবি প্রতীকী)
বেশ কিছু ওয়েবসাইটের দাবি, বদলে ওই বয়স্ক ব্যক্তির যৌন চাহিদা মেটাতে হয়। তাঁর সঙ্গে থাকতে হয়। এমনকী ডেটেও যেতে হয়। (ছবি প্রতীকী)
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি স্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তেমনই এক সুগার ড্যাডি ওয়েবসাইটে খুলছিলেন আভা লুইস। বিখ্যাত টিকটকার হিসাবে তাঁর পরিচিতি আগেই রয়েছে। (ছবি প্রতীকী)
তখনই তিনি দেখতে পান, সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে রয়েছেন তাঁর বাবা। বিষয়টি দেখে তিনি খানিকটা ঘাবড়ে যান। (ছবি প্রতীকী)
এরপরেই তিনি নিজের বাবাকেই সেখানে মেসেজ করে বসেন। লিখে পাঠান "হাই ড্যাড"। আভার দাবি মেসেজ দেখার পরেই তাঁর বাবা ব্লক করে দেন তাঁকে। (ছবি প্রতীকী)
গোটা বিষয়টি সম্প্রতি একটি টিকটক ভিডিওতে এসে বলেন আভা। ভিডিওটি মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। (ছবি প্রতীকী)
অনেকেই বলেন, 'তারপরে কী হল?' সেই প্রসঙ্গে আভা বলেন, তাঁর বাবা কখনও এই বিষয়ে আর মুখ খোলেননি। (ছবি প্রতীকী)