scorecardresearch
 

Anti Aging Nutrients: ৫০-র পরেও থাকবে নিটোল যৌবন, এখন থেকে খান এই ৫ পুষ্টিগুণের খাবার

৩০ বছর বয়সের পর থেকে ত্বক ও শরীরের যত্ন দরকার। ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য অনেকে প্রসাধনী ব্যবহার করেন। তাতে সাইডএফেক্ট হতে পারে। বুড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয় শরীরে। ত্বক আলাগা হয়ে যায়। কুঁচকে যায় চামড়া।

Advertisement
৫ খাবারে আজীবন থাকে যৌবন। ৫ খাবারে আজীবন থাকে যৌবন।
হাইলাইটস
  • সময়ের আগে বুড়িয়ে যাবেন না।
  • ৫ জিনিসে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং উপাদান।

সবার জীবনেই আসে বার্ধক্য। তবে বার্ধক্য আসার সময় আগে-পরে করা যেতে পারে। অনেকেই বয়সের আগেই বুড়িয়ে যান। তাই যত্ন নেওয়া জরুরি। ৩০ বছর বয়সের পর থেকে ত্বক ও শরীরের যত্ন দরকার। ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য অনেকে প্রসাধনী ব্যবহার করেন। তাতে সাইডএফেক্ট হতে পারে। বুড়িয়ে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দেয় শরীরে। ত্বক আলাগা হয়ে যায়। কুঁচকে যায় চামড়া। সময়ের আগে বার্ধক্য রুখতে নিয়মিত খান ৫ জিনিস। প্রাকৃতিক উপায়েই নিয়ন্ত্রণ করুন বয়স। যাতে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং গুণ। যা ৫০-এর পরেও বুড়িয়ে যেতে দেবে না।

কীভাবে বার্ধক্য আয়ত্তে রাখবেন? বয়সের সঙ্গে আসে বার্ধক্য। তবে কম বয়সেই অনেকে বুড়িয়ে যান। সেটা ধীরে ধীরে অনুভবও করা যায়। শারীরিক শক্তি, স্মৃতিশক্তি এবং ত্বকের ঔজ্জ্বল্য কমতে থাকে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক, কোন ৫টি খাবার খাবেন।

ক্রোসিন- বয়স নিয়ন্ত্রণে রাখে ক্রোসিন। এই উপাদান থাকে জাফরানে। এটি একটি হলুদ ক্যারোটিনয়েড রঙ্গক। এই উপাদান মস্তিষ্কের শক্তি ধরে রাখে। স্মৃতিশক্তি লোপ পায় না। মস্তিষ্ক থাকে সচল। শুধু তাই নয়,এই উপাদানটি ক্যান্সার বিরোধী, প্রদাহ বিরোধী ও ডায়াবেটিক প্রতিরোধী। সেই সঙ্গে উদ্বেগ বা দুঃশ্চিন্তাকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে। 

কারকিউমিন- হলুদ প্রতিটি বাড়িতে থাকে। কারকিউমিন এই মশলার প্রধান যৌগ। যা বার্ধক্যজনিত সমস্যা প্রতিরোধ করে। কারকিউমিনে রয়েছে রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা। যা শরীরকে রোগবালাই থেকে রক্ষা করে।  

আরও পড়ুন- পেইনকিলার ক্ষতি করে কিডনি-লিভারের, রান্নাঘরের ৪ জিনিসেই কমে ব্যথা

কোলাজেন- এটি এমন একটি প্রোটিন যা বয়সের সঙ্গে হ্রাস পায়। এ কারণে ত্বক ঔজ্জ্বল হারায়। ধীরে ধীরে শিথিল হতে শুরু করে। দেখা দেয় বলিরেখা। সার্ডিন মাছ, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, ব্রকলি ও অ্যালোভেরায় রয়েছে কোলাজেন। 

Advertisement

ভিটামিন সি- এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এতে ধীরে ধীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে দেয়। প্রদাহ, ভুলে যাওয়া, দুর্বল দৃষ্টিশক্তির মতো সমস্যার সৃষ্টি করে। তা এড়াতে পেয়ারা, কিউই, ব্রকলি, লেবু, কমলা লেবু থেকে ভিটামিন সি পাওয়া যেতে পারে।

সিওকিউ১০- এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাতে অ্যান্টি-এজিং গুণ। এটি শিরার সংকীর্ণতা, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ইত্যাদি কমাতে সাহায্য করে। যা বার্ধক্যের পরেও হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে। সয়াবিন সবজি এবং ড্রাইফ্রুটস থেকে তা পেতে পারেন। 

 

Advertisement