scorecardresearch
 

Best Moglai Paratha In Kolkata: পুরনো কলকাতার স্বাদ মোগলাইয়ে, রইল শহরের সেরা ৫ রেস্তোরাঁর ঠিকানা

মোগলাই এখনও বাঙালির প্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম। কেএফসি, ওয়াও মোমো এলেও মোগলাইয়ের জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি। নাম শুনেই জিভে জল চলে এল তো! কলকাতায় মোগলাইয়ের সেরা ঠেক কোথায়? রইল ৫ ঠিকানার হদিশ।

Advertisement
মোগলাইয়ের সেরা ৫ দোকান। মোগলাইয়ের সেরা ৫ দোকান।
হাইলাইটস
  • মোগলাই এখনও বাঙালির প্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম।
  • কলকাতায় মোগলাইয়ের সেরা ঠেক কোথায়?
  • রইল ৫ ঠিকানার হদিশ।

নাম বদল হয়ে দিল্লির মোঘল গার্ডেনের। তা এখন অমৃত উদ্যান। তার পর বিরোধী শিবিরের নেটিজেনরা প্রশ্ন তুলেছেন,মোগলাই নাম থাকবে তো? মোগলাই এখনও বাঙালির প্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম। কেএফসি, ওয়াও মোমো এলেও মোগলাইয়ের জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি। নাম শুনেই জিভে জল চলে এল তো! কলকাতায় মোগলাইয়ের সেরা ঠেক কোথায়? রইল ৫ ঠিকানার হদিশ।

অনাদি কেবিন- কলকাতায় মোগলাইয়ের কথা উঠবে আর অনাদি কেবিনের নাম হবে না, তা-ও কি সম্ভব! মোগলাই-ভক্তদের প্রিয় জায়গা ধর্মতলার এই বিখ্যাত রেস্তরাঁ। দোকানের বয়স ১০০ বছর হতে চলল। প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বলরাম জানা। এখন দোকান চালান তাঁর নাতি। অনাদির কেবিনে গেলে এখনও অতীত কলকাতার মুখোমুখি হন গ্রাহকরা। চেয়ার-টেবিলে ঐতিহ্যের ছোঁয়া। যাবতীয় ব্যস্ততা ভুলিয়ে দেয়। এখানে মোগলাইয়ের মধ্যে থাকে মাংসের পুর। হাঁস বা দেশি মুরগির ডিম ব্যবহার করা হয়। অনাদির ফিশ ফ্রাইও দারুণ খেতে। উপরের পুরের আস্তরণ অনেক পাতলা, আর খেতে মুচমুচে।  

অনাদি কেবিন
অনাদি কেবিন

মিত্র ক্যাফে- মোগলাইয়ের নাম উঠলে মিত্র ক্যাফের কথা উঠবে না তা-ও আবার হয় নাকি! এখন মিত্র ক্যাফের একাধিক শাখা রয়েছে। তবে শোভাবাজারের দোকানে রয়েছে ঐতিহ্যের ছোঁয়া। গেলে পুরনো কলকাতার স্বাদ পাবেন। মোগলাই ছাড়াও এখানে আপনি ফিশ ফ্রাই ও কবিরাজি খেতে পারেন। 

মিত্র ক্যাফে।
মিত্র ক্যাফে।

দাস কেবিন- গড়িয়াহাট ধরে গোলপার্কের দিকে এগোলে বাম দিকে চোখে পড়বে দাস কেবিন। দাস কেবিনে মোগলাইয়ের সঙ্গে জনপ্রিয় ফিস কবিরাজিও। এখানেও রয়েছে পুরনো কলকাতার ছাপ। বসার পরিসর ছোট হলেও জিভে লেগে থাকবে মোগলাইয়ের স্বাদ। মোগলাই খাওয়ার পর ট্রাই করতে পারেন কুলফিও। 

Advertisement
দাস কেবিন
দাস কেবিন

বসন্ত কেবিন- বসন্ত কেবিনেও পাওয়া যায় দারুণ মোগলাই। আর এই রেস্তোরাঁর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ইতিহাস। কলেজ স্ট্রিটের রেস্তোরাঁর গ্রাহক তালিকায় ছিলেন উত্তমকুমার, মান্না দে, গণেশ পাইন, মিঠুন চক্রবর্তীরা। ১৯৩১ সালে বসন্ত কুমার রায় খোলেন বসন্ত কেবিন। এখানকার মোগলাই পরোটা খেয়ে দেখতে পারেন। সেই সঙ্গে কামড় দিতে পারেন ফিশ ফ্রাই বা কবিরাজিতেও।     

বসন্ত কেবিন
বসন্ত কেবিন

আপনজন- মাটন মোগলাই খেতে হলে যেতে হবে কালীঘাটের আপনজনে। এখানে মোগলাই ছাড়াও ফিশফ্রাই, কবিরাজিও খেয়ে দেখতে পারেন। 

আপনজন
আপনজন

আরও পড়ুন- এক কামড়েই বুঝবেন ভেটকি! কলকাতার সেরা ফিশ ফ্রাইটা কোথায় মেলে? রইল

Advertisement