Buttermilk Benefits in Summer: গ্রীষ্মকাল এলেই ঠান্ডা কিছু খাওয়ার জন্য শরীর, মন দুটিই আনচান করে। ঠান্ডা জল, ঠান্ডা পানীয়, দই, লস্যি ও বাটার মিল্ক বা ঘোলের (Butter Milk/ Chhachh) মতো জিনিস এই মরসুমে দারুণ স্বস্তি দেয়। বাজারে বিক্রি হওয়া সফ্ট ড্রিঙ্কস ও অন্যান্য প্যাকেটজাত ড্রিঙ্কসে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। যে কারণে অনেক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই, এই সময়ে বাটারমিল্ক বা ঘোলও স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে কাজ করে।
বাটার মিল্ক বা ঘোল যদি বাড়িতেই তৈরি করে নেন তাহলে তা হয়ে ওঠে আরও বেশি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর। যদিও, এখন বাজারে সহজেই বাটার মিল্ক কিনতে পাওয়া যায়। আবার জিরে রোস্ট করে গুঁড়ো বানিয়ে, আদা কুচি, লঙ্কা, ধনেপাতা কুচিয়ে, অল্প লেবুর রস , দইয়ের সঙ্গে ভালো ভাবে মিশিয়ে এই ড্রিঙ্কস বানাতে পারেন।
প্রতিদিন বাটার মিল্ক খেলে ত্বকে যেমন উজ্জ্বলতা বাড়ে, তেমনই জয়েন্টের ব্যথাতেও উপশম দেয়। প্রতিদিন ঘোল খেলে হজমশক্তিও ঠিক থাকে। গরমে 'লু' বইলে শরীরকে ডিহাইড্রেশনের (Dehydration) হাত থেকে রক্ষা করে বাটার মিল্ক। জেনে নিন এর উপকারিতা।
বাটার মিল্ক খাওয়ার কিছু উপকারিতা-
১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
২. কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজম সংক্রান্ত সমস্যার জন্য কার্যকর।
৩. খাবার সঠিকভাবে হজমের জন্য।
৪. ভিটামিন এবং লবণের জন্য।
৫. প্রয়োজনীয় আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য।
৬. শরীর ঠান্ডা করতে।
৭. শরীর ডিহাইড্রেশন থেকে মুক্তি পায়।
৮. মাত্রাতিরিক্ত গরম, লু বইলে ঘোল খুব কাজে আসবে।