Control Cholesterol This Way: পুজোয় ভুঁড়িভোজে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ভয়? এগুলি খেলে থাকবেন নিরাপদে

Control Cholesterol This Way: পুজোয় খাওয়া-দাওয়ার কোনও নিয়ন্ত্রণ থাকে না। যাঁরা সারাবছর সমঝে খাওয়া-দাওয়া করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই কটা দিন হিসেব ওলটপালট হয়ে যায়। কিন্তু যাঁরা সারা বছর হিসেব করে খান, তাঁরা যদি নিয়ম ভাঙেন তাঁদের ক্ষেত্রে কোলেস্টেরল বাড়ার সম্ভাবনা বেশি হয়ে যায়।

Advertisement
পুজোয় ভুঁড়িভোজে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ভয়? এগুলি খেলে থাকবেন নিরাপদেপুজোয় ভুঁড়িভোজে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ভয়? এগুলি খেলে থাকবেন নিরাপদে
হাইলাইটস
  • পুজোয় দেদার খেলে কোলেস্টেরল বাড়তে পারে
  • তাই সঙ্গে কয়েকটি জিনিস খেলে তা নিয়ন্ত্রণে থাকবে
  • সাধারণ কয়েকটি জিনিস সব জায়গায় মেলে

পুজোয় ডানহাতের কাজ বন্ধ রাখা যায় না। ভোজনপ্রিয় বাঙালির কাছে এটা প্রায় দুঃসাধ্য। যাঁরা সারা বছর কড়া ডায়েটে থাকেন, তাঁরাও এ কটা দিন একটু ঢিলে দেন। কারণ পুজো তো বছরে একবারই আসে। কিন্তু আচমকা শরীরের অভ্যাস বদল করলে কিছু বিপদ হানা দিতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হল কোলেস্টেরল। এমনিতে এটি শরীরের জন্য় প্রয়োজনীয়। কিন্তু বেড়ে গেলেই সর্বনাশ। রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে ধমনী সরু হয়ে যায়। ফলে শরীরে রক্ত সরবরাহ করতে হৃদপিণ্ডকে বাড়তি চাপ নিতে হয়। এতে হতে পারে হার্ট অ্যটাক। তাহলে উপায় কী? উপায় আছে। যাতে আপনি যা খুশি খেতেও থাকবেন, আর কোলেস্টেরলও জমতে পারবে না। আসুন জেনে নিই কী কী খেলে কোলেস্টেরল থাকবে বশে।

আরও পড়ুনঃ ওজন থেকে হার্টের স্বাস্থ্য, খালি পেটে ফল খাওয়ার লাভ জানেন?

টমেটো জ্যুস

টমেটো জুস: টমেটো জুস খেলে রক্তে বাজে কোলেস্টেরল জমতে পারে না। টম্যাটোতে লাইকোপেন থাকে, যা লিপিডের মাত্রা উন্নত করে এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও টম্যাটোর রস কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ফাইবার এবং নিয়াসিনের একটি সমৃদ্ধ উৎস। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে নিয়মিত টমেটোর রস পান করলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পায়।

ডার্ক চকোলেট

ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেট খান বা পান করুন। এতে থাকা কোকোতেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এতে উচ্চ মাত্রার মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিডও বর্তমান। এই দুটি উপাদান শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

সয়া মিল্ক

সয়া মিল্ক : সয়াতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। তাই অন্যান্য দুধের চেয়ে সয়া মিল্ক বেশি ভাল। তবে সয়া দুধ যেন টাটকা হতে হবে। কম চিনি, নুন দিয়ে সেটি করতে হবে। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে সয়া মিল্ক। 

ওটস ড্রিঙ্ক

ওটস: ওটসও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। যদি কেউ প্যাকেটজাত ওটস পানীয় পান করেন তবে নিশ্চিত হন,  যেন বিটা-গ্লুকান থাকে। এ জন্য লেবেল দেখে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

(তবে প্রত্যেকের শরীরের গঠন ও পাচনতন্ত্র আলাদা কাজ করে। তাই কোনওটি খাবার আগে চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করে নেবেন।)

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement